এই প্রকল্পে রাজ্য সরকারের খরচের পরিমাণ ₹১৪,৪০০ কোটি টাকা, যা সম্পূর্ণভাবে রাজ্যের নিজস্ব কোষাগার থেকে ব্যয় করা হয়েছে বলে মুখ্যমন্ত্রীর দাবি। তিনি X হ্যান্ডলে লেখেন, “আমাদের রাজ্য সরকার সম্পূর্ণ নিজের তহবিল থেকে ‘বাংলার বাড়ি (গ্রামীণ)’ প্রকল্পের আওতায় ১২ লক্ষ গরিব ও উপযুক্ত পরিবারকে তাঁদের স্বপ্নের ঘর তৈরি করতে প্রতিটি পরিবারকে ₹১,২০,০০০ করে সহায়তা করছে। গত ডিসেম্বরে আমরা প্রথম কিস্তি হিসেবে ₹৭,২০০ কোটি টাকা সরাসরি তাঁদের অ্যাকাউন্টে পাঠিয়েছিলাম। আজ দ্বিতীয় কিস্তির ₹৭,২০০ কোটি টাকাও পাঠানো শুরু হল। অর্থাৎ বাংলার মানুষের ঘর গড়ার জন্য আমরা এখনও পর্যন্ত মোট ₹১৪,৪০০ কোটি টাকা খরচ করেছি—একটিও টাকা কেন্দ্রের নয়, শুধুই রাজ্যের।”
advertisement
৩০ দিনেই ফলে! বাগানে বা বাড়ির টবেই লাগান এই ‘বীজ’… বেচে লাখ লাখ টাকা কামাবেন ঘরে বসেই!
তবে এখানেই শেষ নয়। মুখ্যমন্ত্রী এদিন আরও ঘোষণা করেন, এই প্রকল্পের আওতায় আরও ১৬ লক্ষ উপযুক্ত পরিবারকে ঘর তৈরির জন্য সহায়তা দেওয়া হবে। এই পরিবারগুলি আগামী ডিসেম্বর মাসে প্রথম কিস্তি এবং ২০২৬ সালের মে মাসে দ্বিতীয় কিস্তি পাবে।
এই প্রকল্প নিয়ে আত্মবিশ্বাসী মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “এটি শুধু একটি আবাসন প্রকল্প নয়, এটি বাংলার মানুষের সম্মান, স্থায়িত্ব ও মর্যাদার প্রতীক। আমরা প্রমাণ করেছি—জনগণের পাশে দাঁড়াতে কেন্দ্রের মুখ চেয়ে থাকতে হয় না।”
উল্লেখ্য, রাজ্য সরকারের তরফে এই প্রকল্পে আবেদন যাচাইয়ের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট মাপকাঠি রাখা হয়েছে এবং তালিকা তৈরিতে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে ব্লক স্তরে কঠোর তদারকি চালানো হয়েছে বলে প্রশাসনিক সূত্রের খবর।