TRENDING:

‘গোর্খাল্যান্ড নিয়ে আলোচনা না হলে পাহাড়ে বনধ প্রত্যাহার করা হবে না’, সর্বদলের পরেও হুঁশিয়ারি গুরুঙের মুখে

Last Updated:

‘গোর্খাল্যান্ড নিয়ে আলোচনা না হলে পাহাড়ে বনধ প্রত্যাহার করা হবে না’, সর্বদলের পরেও হুঁশিয়ারি গুরুঙের মুখে

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
 #দার্জিলিং: মঙ্গলবারের সর্বদল বৈঠকের পর অবশেষে ৭৮ দিন পর পাহাড়ে অচলাবস্থা কাটার আশার আলো দেখা গেল ৷ তবুও সর্বদল বৈঠকের পরেও উল্টো সুর শোনা গেল মোর্চা সুপ্রিমো বিমল গুরুঙের মুখে ৷ বৈঠকের পরেও সুর চড়িয়ে গুরুঙের দাবি, গোর্খাল্যান্ড নিয়ে আলোচনা না হলে বনধ প্রত্যাহার করা হবে ৷
advertisement

এদিন সর্বদল বৈঠকের পর নিজের প্রতিক্রিয়ায় মোর্চা প্রধান বিমল গুরুং বলেন-‘গোর্খাল্যান্ড নিয়ে আলোচনা না হলে বনধ চলবে ৷ পাহাড়ে বনধ প্রত্যাহারের প্রশ্নই নেই ৷’

একইসঙ্গে গোর্খাল্যান্ড ইস্যু যে রাজ্যের এক্তিয়ারে নয়, মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্যের বিরোধিতা করে গুরুং বলেন, ‘গোর্খাল্যান্ড রাজ্য সরকারের হাতে নেই ৷ লিখে দিক রাজ্য সরকার ৷ নো অবজেকশন দিক রাজ্য ৷ আমরা কেন্দ্রের সঙ্গে কথা বলব ৷ মুখ্যমন্ত্রী লিখিতভাবে অপারগতা গোর্খাল্যান্ড দিতে পারবেন না একথা জানান ৷’

advertisement

ভবিষ্যতে রাজ্যের বিরুদ্ধে কোন নীতি নেবে মোর্চা সে সম্পর্কে গুরুং বলেন, ‘বৈঠকে যাঁরা গিয়েছিলেন ফিরে আসুক ৷ কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠক করে পরবর্তী রণনীতি ঠিক হবে ৷’

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ধ্বংসলীলার পর প্রকৃতির উপহার, ভরছে ঝুলি! উত্তরের মৎস্যজীবীরা যেন চাঁদ পেলেন হাতে
আরও দেখুন

অন্যদিকে, পাহাড়ে বিস্ফোরণের পিছনে কারা জানতে এনআইএ তদন্ত, আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে সব মামলা প্রত্যাহার - সর্বদল বৈঠকে এমনই পাঁচ দফা দাবি জানাল গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা। তবে একইসঙ্গে অচলাবস্থা কাটাতে তাঁরা যে উদ্যোগী হবে, সেকথাও জানান মোর্চা নেতা বিনয় তামাং।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
‘গোর্খাল্যান্ড নিয়ে আলোচনা না হলে পাহাড়ে বনধ প্রত্যাহার করা হবে না’, সর্বদলের পরেও হুঁশিয়ারি গুরুঙের মুখে