এদিন সর্বদল বৈঠকের পর নিজের প্রতিক্রিয়ায় মোর্চা প্রধান বিমল গুরুং বলেন-‘গোর্খাল্যান্ড নিয়ে আলোচনা না হলে বনধ চলবে ৷ পাহাড়ে বনধ প্রত্যাহারের প্রশ্নই নেই ৷’
একইসঙ্গে গোর্খাল্যান্ড ইস্যু যে রাজ্যের এক্তিয়ারে নয়, মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্যের বিরোধিতা করে গুরুং বলেন, ‘গোর্খাল্যান্ড রাজ্য সরকারের হাতে নেই ৷ লিখে দিক রাজ্য সরকার ৷ নো অবজেকশন দিক রাজ্য ৷ আমরা কেন্দ্রের সঙ্গে কথা বলব ৷ মুখ্যমন্ত্রী লিখিতভাবে অপারগতা গোর্খাল্যান্ড দিতে পারবেন না একথা জানান ৷’
advertisement
ভবিষ্যতে রাজ্যের বিরুদ্ধে কোন নীতি নেবে মোর্চা সে সম্পর্কে গুরুং বলেন, ‘বৈঠকে যাঁরা গিয়েছিলেন ফিরে আসুক ৷ কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠক করে পরবর্তী রণনীতি ঠিক হবে ৷’
অন্যদিকে, পাহাড়ে বিস্ফোরণের পিছনে কারা জানতে এনআইএ তদন্ত, আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে সব মামলা প্রত্যাহার - সর্বদল বৈঠকে এমনই পাঁচ দফা দাবি জানাল গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা। তবে একইসঙ্গে অচলাবস্থা কাটাতে তাঁরা যে উদ্যোগী হবে, সেকথাও জানান মোর্চা নেতা বিনয় তামাং।