সেখানে টোটো, ই- রিকশা, ভ্যান ও সাইকেল মেইন রোড ব্যবহার করতে পারবে না। তাদের সার্ভিস রোড ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। মূলত, এই যানবাহনগুলি ধীর গতিতে চলে, তাই দ্রুতগতিতে চলাচল করা গাড়ির সঙ্গে সামঞ্জস্য হয় না। এর জন্যই অফিস টাইমে সৃষ্টি হয় যানজট। বিধান নগর পুলিশ কমিশনারের তরফে নেওয়া হয়েছে এই উদ্যোগ।
advertisement
একদিকে যেমন যানবাহন সচল থাকবে, হবে না যানজট, অপরদিকে কমবে দুর্ঘটনা। এয়ারপোর্ট কৈখালী থেকে চিংড়িঘাটা ক্রসিং পর্যন্ত বিস্তৃত এই রাস্তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একদিকে যেমন কলকাতার সঙ্গে এয়ারপোর্টের সংযোগকারী বাইপাস রাস্তা, অপরদিকে রয়েছে তথ্যপ্রযুক্তি কেন্দ্র সল্টলেক সেক্টর ফাইভ। তাই এই রাস্তাকে যানজট মুক্ত করার উদ্দেশেই পুলিশের এই পদক্ষেপ।
আরও পড়ুন- যে ‘স্বপ্ন’ পূরণ হয়নি যৌবনে…! বাইকে চেপে লাদাখ ঘুরছেন বৃদ্ধ দম্পতি, বয়স তো স্রেফ সংখ্যা
স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, যাত্রী নেওয়ার জন্য কখনও কখনও হঠাৎ করে দাঁড়িয়ে যেত টোটো বা রিক্সা। সেই কারণে মাঝেমধ্যেই লেগে থাকতো দুর্ঘটনা আর এই দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্যই পুলিশের এই পদক্ষেপ এটা একদিকে যেমন উপকৃত হবে সাধারণ নিত্য পথযাত্রীরা তেমনি দুর্ঘটনার কবলে পড়তে হবে না সাধারণ মানুষকে।
এই বিষয়ে বিধাননগর পুলিশের এক উচ্চ পদস্থ আধিকারিক এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, মূলত অফিস টাইমে যান চলাচলের সুবিধা জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্তে একদিকে যেমন উপকৃত হবেন টোটো চালকরা, অপরদিকে রাস্তায় দুর্ঘটনা ঘটার ঝুঁকি অনেক কমবে।
Subha Dhali