মাটির ২৭ মিটার নীচে হতে চলেছে এই স্টেশন।
দু'দিকে থাকবে ঢোকা-বেরনোর গেট। একটি কেসি দাসের দিকে, অন্যটি কার্জন পার্কের দিকে।
টিকিট কাউন্টার থাকছে ১৬টি।
এসক্যালেটর থাকছে ২০'টি।
সিঁড়ি থাকছে ১২টি।
লিফট থাকছে ৮টি।
প্ল্যাটফর্ম সংখ্যা ৩টি।
advertisement
এএফসি গেটের সংখ্যা ১৬টি।
প্রতি তলায় শৌচালয় থাকছে। এই স্টেশনে মেট্রো বদলের সুযোগ পাওয়া যাবে।
লাইন পাতার কাজ শেষ। বাকি কাজ শেষ হয়ে যাবে আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই। এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন কার্যত মেট্রো হাব হতে চলেছে৷ কারণ বর্তমান লাইনের পাশাপাশি এখানে জুড়বে ইস্ট-ওয়েস্ট ও জোকা-এসপ্ল্যানেড মেট্রো লাইন৷ ফলে যাত্রী সংখ্যার দিক থেকেও বহু মানুষ এখান দিয়ে যাতায়াত করবেন। আর তার জন্যেই আধুনিক মানের বানানো হচ্ছে এই স্টেশন।
আরও পড়ুন- অভিনব উপায়ে গ্যাসের সমস্যা সারিয়ে তোলেন এই ‘ডাক্তার’! ভাইরাল ভিডিও দেখে তাজ্জব নেটদুনিয়া
এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশনে পৌঁছে দেখা গেল, লাইন পাতার কাজ শেষ। আপাতত প্ল্যাটফর্ম জুড়ে বসানো হচ্ছে প্ল্যাটফর্ম স্ক্রিন ডোর। এছাড়া ফলস সিলিংয়ের কাজ চলছে। কাজ হচ্ছে এসক্যালেটর, সিঁড়ি, লিফট ও টিকিট কাউন্টার অংশের। বেশ অনেকটা অংশ জুড়ে দেওয়াল কাজ হয়ে গেছে। এই স্টেশনের একাধিক ফ্লোরে যে ম্যুরাল রাখা হবে তাতে কলকাতার পুরানো ইতিহাস, রাণি রাসমণীর স্মৃতি সমস্ত কিছু থাকতে চলেছে। তবে ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রোর যে স্টেশন হচ্ছে তার সাথে বর্তমান স্টেশন ও জোকাগামী অংশকে জোড়ার জন্য যে দেওয়াল ভাঙতে হবে তা এখনও করা হয়নি। দুটি গেট করা হয়েছে। যার নকশা চূড়ান্ত। মেট্রো আশা করছে আগামী বছরের মাঝামাঝি এই কাজ তারা শেষ করে ফেলবে।