জানা গিয়েছে, নিজের বিধায়ক তহবিলের টাকা তিনি ভাঙড়ের উন্নয়নে খরচ করতে পারছেন না বলেই মুখ্যমন্ত্রীর কাছে এ দিন অভিযোগ করেছেন নওশাদ৷ ভাঙড় বিধানসভার মধ্যে ভাঙড়-১ এবং ভাঙড়-২ ব্লক দুটি পরে৷ কিন্তু নওশাদের অভিযোগ, প্রশাসনিক অসহযোগিতার কারণে এই এলাকায় তিনি কোনও কাজই করতে পারছেন না৷
আরও পড়ুন: ২০১৬-তে সিপিএম, একুশে বিজেপি, ছাব্বিশের ভোটের আগে তৃণমূলে তাপসী! পাল্টা চ্যালেঞ্জ শুভেন্দুর
advertisement
আইএসএফ বিধায়ক অভিযোগ করেন, বিডিও থেকে শুরু করে জেলাশাসক পর্যন্ত প্রশাসনের কোনও স্তর থেকেই এলাকায় উন্নয়নমূলক কাজ করতে গিয়ে কোনওরকম সহযোগিতা পাচ্ছেন না তিনি৷ এ দিন রাজ্য বিধানসভাতেও এই একই ইস্যুতে নওশাদ অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন৷ ভাঙড়ের বিধায়ক প্রশ্ন তোলেন, বিরোধী দলের বিধায়করা নিজেদের বিধায়ক তহবিলের টাকা খরচ করতে না পারলে রাজ্যের উন্নয়ন কীভাবে হবে?
সোমবার বিকেল চারটে নাগাদ নবান্নে পৌঁছন নওশাদ সিদ্দিকি৷ বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ তাঁর সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠক শুরু হয় বলে খবর৷ মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে নওশাদের সমস্যার সুরাহা হয় কি না, সেটাই দেখার৷