এই বাগানবাড়িতে গত বাইশ বছর ধরে কেয়ারটেকার হিসেবে থাকতেন প্রদীপ ও আলপনা বিশ্বাস{ মঙ্গলবার সকালে বাথরুম থেকে উদ্ধার হল ট্রলি ভরতি তাঁদের দেহ{ ঘরের মধ্যেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল রক্তের দাগ{
প্রদীপ বিশ্বাসের ভাইরা ট্যাংরায় থাকেন গত রবিবার দাদার সঙ্গে শেষ বার কথা হয় প্রদীপবাবুর ভাই জয় বিশ্বাসের তার পর থেকে দম্পতির সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি ৷ বাগানবাড়ির মালিক, কসবার রাজডাঙার বাসিন্দা দীপঙ্কর দেও যোগাযোগ করতে পারেননি ৷ মঙ্গলবার প্রদীপবাবুর ভাই বাগানবাড়িতে যান{ এরপরই উদ্ধার দাদা-বৌদির দেহ ৷
advertisement
পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, লুঠ নয়, পরিকল্পনা করেই খুন কেয়ারটেকার দম্পতি ৷ চারপাশ ফাঁকা{ বাগানবাড়ির আশপাশে কোনও সিসিটিভি নেই ৷ ফলে বাড়িতে কাদের যাতায়াত ছিল, তা স্পষ্ট হচ্ছে না ৷ দম্পতির দু’টি মোবাইল ফোনের কললিস্ট খতিয়ে দেখা হচ্ছে ৷
বাড়ি মালিক দীপঙ্কর দে জানান, সপ্তাহের শনি, রবিবার তাঁরা বাগানবাড়িতে আসতেন ৷
প্রায় সাত বিঘা জমির উপর এই বাগানবাড়ি ফলে যেকোনও জায়গায় দেহ পুঁতে ফেলতে পারত আততায়ীরা{ খুনের পিছনে পরিচিত কেউ রয়েছে বলে অনুমান পুলিশের ৷