প্রসঙ্গত, গত ১ জুন নন্দীগ্রামে পদযাত্রা শেষে তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, “দীর্ঘ ২০ কিমি পদযাত্রা আগে কেউ দেখেনি৷ দূষণমুক্ত হতে চলেছে রাজনীতি এই বাংলার নন্দীগ্রাম থেকেই৷” শুভেন্দু গড়ে দাঁড়িয়ে নাম না করে শুভেন্দু অধিকারীকেই নিশানা করেছিলেন অভিষেক। তিনি বলেন, “গদ্দারদের অবসান হতে চলেছে আগামী দিনে। আপনার গায়ে হাত পড়লে আমি আসব৷ আগামী দিনে এক ছটাক জমি দেবেন না৷ যদি দম থাকে, ২০ কিমি রাস্তায় মিছিল করে দেখাও৷ রাতের বেলা জনগণ নিয়ে মিটিং করো।”
advertisement
আরও পড়ুন: ‘আমার ৯ মাস হয়ে গেল’, বিচারককে যা জানালেন অনুব্রত মণ্ডল, চমকে উঠল সকলে
এরপরই আসরে নামেন শুভেন্দুও। ১৬ জুন নন্দীগ্রামে বড় কর্মসূচির কথা জানান তিনি। ১৬ জুন বিকেল ৩টেয় নন্দীগ্রামের বিজেপি নেতা-কর্মীদের মিছিলে সামিল হতে বার্তা পাঠানো হয়েছে। প্রকাশ্যে অভিষেকের পদযাত্রাকে পাত্তাও দিতে চাইছেন না বিজেপি নেতৃত্ব। তবে পাল্টা দিতে চাইছেন তো বটেই। আর সেটা রাজনৈতিক ভাবেই।
আরও পড়ুন: রুজিরার জন্য ‘প্রস্তুত’ ইডি! তুমুল চমক দিয়ে কারা আসছেন সিজিও-তে? তুঙ্গে জল্পনা
অভিষেকের সভা প্রসঙ্গে শুভেন্দুর অভিযোগ ছিল, বাইরে থেকে, এমনকী কলকাতা থেকেও লোক নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তৃণমূল অবশ্য শুভেন্দুর অভিযোগকে পাগলের প্রলাপ বলে উড়িয়ে দিয়েছে। এবার সেই নন্দীগ্রাম থেকেই অভিষেককে জবাব দিতে চাইছেন শুভেন্দু। কিন্তু সেই মিছিল ও সভা নিয়েই দেখা দিয়েছে জটিলতা। যে কারণে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।