বাংলার থেকে এই তালিকায় আরও যাঁদের নাম রয়েছে, তাঁরা হলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ, সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরী, সাংসদ স্বপন দাশগুপ্ত, অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়, তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়া দীনেশ ত্রিবেদী। বিশেষ আমন্ত্রিত সদস্য হিসেবে নাম রয়েছে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামও। এছাড়াও অশোক লাহিড়ির মতো আমন্ত্রিত সদস্য হিসেবে নাম রয়েছে সাংসদ জয়ন্ত রায়, সাংসদ রূপা গঙ্গোপাধ্যায়, এবং মাফুজা খাতুনের নামও। অপরদিকে, কমিটিতে রয়েছেন লালকৃষ্ণ আডবানী, মুরলীমনোহর যোশীর মতো নেতার নামও।
advertisement
জাতীয় স্তরে নতুনভাবে তালিকায় এসেছেন মধ্যপ্রদেশের নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, এস জয়শঙ্কর, মীনাক্ষী লেখি, অনুরাগ ঠাকুর, অশ্বিনী বৈষ্ণবরা। অপরদিকে, কর্মসমিতি থেকে বাদ পড়লেন চৌধুরী বীরেন্দ্র সিং, এসএস আহলুওয়ালিয়া, বরুণ গান্ধি, মানেকা গান্ধি এবং সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর মতো মুখ।
আরও পড়ুন: বাংলার 'পর্যবেক্ষণে' কৈলাস-মালব্যতেই ভরসা, BJP-র জাতীয় কর্মসমিতিতে বড় চমক!
আর এই তালিকা নিয়ে বঙ্গ বিজেপির অন্দরে দুটি নাম নিয়েই আলোচনা শুরু হয়েছে। মিঠুন চক্রবর্তী আর রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। বিধানসভার পর থেকেই মিঠুনকে বিজেপিকে কোনও কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। একই পথে রয়েছেন রাজীবও। বিজেপির কর্মসূচিতে তো দূর, বরং গেরুয়া শিবিরের সমালোচনাই করে চলেছেন তিনি। তাই মিঠুন চক্রবর্তী এবং রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে কেন জাতীয় কর্মসমিতিতে সামিল করা হল, তা নিয়ে নানা কানাঘুষো গেরুয়া শিবিরের অন্দরে।
