পুলিশ সূত্রে খবর, গর্ভগৃহের উপরে মন্দিরের ছাদে সিঁদ কেটেছিল ডাকাতরা ৷ প্রাথমিক ভাবে সেখান দিয়েই তাঁরা মন্দিরে ঢোকার চেষ্টা করে ৷ কিন্তু সিঁদ কেটে ভিতরে ঢুকতে সফল হয়নি দুষ্কৃতিরা ৷ তখন অন্য উপায় বের করেন তাঁরা ৷
গর্ভগৃহের মধ্যে হাওয়া চলাচলের জন্য মন্দিরের ছাদে একটি ভেন্টিলেটর রয়েছে ৷ শেষ পর্যন্ত সেই ফাঁকা জায়গা দিয়েই কাঠের বাটাম ঢুকিয়ে বিগ্রহের গলা থেকে সোনা-রূপোর বেশ কয়েকটি হার খুলে নেন দুষ্কৃতিরা ৷ তবে কয়েকটি অলঙ্কার নেওয়ার সময় পড়ে যাওয়ায় সেগুলি মন্দিরের ভিতর থেকেই উদ্ধার হয় ৷
advertisement
সকালে মন্দিরে এসে বিগ্রহের গলায় কোনও অলঙ্কার না দেখে অবাক হয়ে যান স্থানীয়রা ৷ সঙ্গে সঙ্গে খবর যায় ওয়াটগঞ্জ থানায় ৷ খবর যায় মন্দিরের পুরোহিতের কাছেও ৷ তিনি এসে দেখেন, ছাদের উপরে বেশ অনেকটা জায়গায় সিঁদ কাটা রয়েছে ৷ পুলিশ এসে ঘটনাস্থলের নমুনা সংগ্রহ করে ৷