তিনি বলেন, “আগে খিচুড়ি স্কুল বলা হত। এখন সারা সপ্তাহের জন্য ডায়েট চার্ট করা হয়েছে। বাজারে জিনিসের দাম বেড়েছে। যার আঁচ খাবারের উপড় পড়ছে। ডিম বা অন্য কিছুর পাশাপাশি গ্যাস, কেরোসিনের দাম. কাঠ বা কয়লার দাম বেড়েছে। এটা কেন্দ্র নিয়ন্ত্রণ করে। চাপটা নিচ্ছে রাজ্য। এর পর শাক-সব্জি, চাল, ডাল সয়াবিন ইত্যাদি। ওরা বলছে গরম খাওয়ার দেওয়ার দরকার কী? রেডি টু ইট দিন। আমরা বলেছি ভাত ডাল ইত্যদিতে আমাদের রাজ্যের মানুষ অভ্যস্ত। না হলে পাউডার ধরিয়ে দিত। কোন কোম্পানির সঙ্গে কী চুক্তি আছে জানি না। পরে বলল, ডিম কেনও? আমরা বলেছি এটা খাদ্যাভাস এবং এটায় প্রোটিন রয়েছে।’
advertisement
তিনি আরও বলেন, ‘কেন্দ্র সরকার তিন-চার মাস টাকা বাকি রেখেছিল। বলা হল, এই সরকার বাকি রেখেছে। তার মধ্যেও কিছু ঘটনা ঘটেছে। অনেকে ভাবেন মন্ত্রী জানতে পারেন না। সাদা ভাত রান্না করে চলে যাচ্ছেন অনেকে। বদনাম আমাদের হচ্ছে। এর মধ্যে রাজনীতির বিষয় আছে। কোন জেলায় হচ্ছে কোথায় হচ্ছে জানি। একটু সহমর্মিতা রাখতে হবে। টাকা এলে আমরা পাঠিয়ে দিই। সাদা ভাত রান্না করে চলে যাচ্ছেন এটা দুঃখ দিয়েছে।”
তবে কারা করেছে সে বিষয় কিছু বলতে চাননি শশী পাঁজা। তিনি বলেন, “এটা আভ্যন্তরীন বিষয়। আমাদের মতো আমরা নজর রাখছি। তবে এখনই এই বিষয়ে প্রশাসনিক পদক্ষেপের চাইতে বড় বিষয় তাঁদেরকেও বিষয়টা বুঝতে হবে। এটা একটা দায়িত্ব। সাদা ভাত কী করে বাচ্চারা খাবে? শুধুমাত্র নুন দিয়ে ভাত খাওয়া যায়? আর বাচ্চারা কেনই বা তা খাবে? বিষয়টা মোটেই উচিত হয়নি৷৷