করোনার ভ্যাকসিন নিয়েছিলেন। মেসেজ না পেয়ে সন্দেহ হয়। পুলিশকে জানান। সামনে আসে দেবাঞ্জন দেবের জালিয়াতি। কয়েকদিন পরই অসুস্থ হয়ে পড়েন যাদবপুরের তৃণমূল সাংসদ মিমি চক্রবর্তী। শুরু হয় চিকিৎসা। এখন আগের তুলনায় অনেকটাই ভাল আছেন। তবে যন্ত্রণা পুরোপুরি কাটেনি। ট্যুইটারে মিমি লিখেছেন, এই ঘটনায় আমি মানসিক এবং শারীরিক যন্ত্রণার শিকার। আমার জন্য সকলে প্রার্থনা করেছেন। আমি সকলের কাছে কৃতজ্ঞ।
advertisement
মানসিক যন্ত্রণায় ভুগছেন বিদ্যা মান্নাও। তাঁর ছেলে শান্তনু। দেবাঞ্জন দেবের ভুয়ো সংস্থায় চাকরি করতেন। শান্তনুকেও গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ছেলের চিন্তায় ঘন ঘন অসুস্থ হয়ে পড়ছেন মা বিদ্যা।
তালতলার হাড়িপাড়ায় বাড়ি শান্তনুর ৷ ভিন রাজ্যে রান্নার কাজ করতেন ৷ দাদার মৃত্যুর পর বাড়িতে একাই থাকতেন মা ৷ গতবছর লকডাউনে শান্তনু বাড়ি ফেরেন ৷ তারপরেই কাজের খোঁজ শুরু করেন ৷ দেবাঞ্জন দেবের কাছে প্রথমে ৫০০ টাকা প্রতিদিন হিসেবে কাজ করতেন ৷ পরে দেবাঞ্জনের ভুয়ো সংস্থায় চাকরি করেন ৷ সেই শান্তনু এখন পুলিশের জালে। বয়স্ক মা অসহায়।
