TRENDING:

স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে মতুয়া মহাসংঘের বিস্তার,একরাশ কৃতীত্ব নিয়ে শতবর্ষ পদার্পণ বীণাপানি দেবীর

Last Updated:
impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: শতবর্ষে পা দিলেন মতুয়া মহাসংঘের বড়মা বীণাপানি দেবী।
advertisement

১০০ বছরে পা মতুয়া মহাসংঘের বড়মা বীণাপানি ঠাকুরের। এই উপলক্ষ্যে  সরগরম ছিল ঠাকুরবাড়ি। মমতাবালা ঠাকুর ও মঞ্জুলকৃষ্ণ ঠাকুরের মধ্যে বিবাদকে আপাতত সরিয়ে রেখে নতুন করে সেজেছে ঠাকুরবাড়ি। এখন পুত্রবধূ মমতাবালার কাছেই থাকেন বড়মা।  কে এই বড়মা ? জেনে নিন ।

১৯১৯-এ অবিভক্ত বাংলাদেশের বরিশালের জব্দকাঠি গ্রামে জন্ম | ১৯৩৩ সালে ফরিদপুর জেলার ওরাকান্দির ঠাকুর বাড়ির প্রমথরঞ্জন ঠাকুরের সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর । বিয়ের পর থেকেই  স্বাধীনতা আন্দোলনে যোগদান করেন তিনি। স্বামী প্রমথরঞ্জন ঠাকুরের নানা কর্মকাণ্ডে অংশ নিতেন তিনি ।

advertisement

দেশভাগের আগে ১৯৪৬ সালে গণপরিষদের সদস্য ছিলেন প্রমথরঞ্জন। ১৯৪৮-এ দেশভাগের পর উঃ ২৪ পরগনার ঠাকুরনগরে আসেন ও ১৯৫২- এ নবদ্বীপ থেকে কংগ্রেসের সাংসদ নির্বাচিত হন প্রমথরঞ্জন ঠাকুর । এরপর  হাঁসখালির বিধায়ক হিসেবে নির্বাচিত হন প্রমথরঞ্জন । মতুয়া সম্প্রদায়ের প্রাপ্য সম্মান ফেরাতে স্বামীর সঙ্গে লড়াইয়ে নামেন বড়মাও । স্বামীর মৃত্যুর পর মতুয়া সম্প্রদায়ের দায়িত্ব নিজের হাতের তুলে নেন বড়মা । বড়মার নির্দেশে সংঘাধিপতি হিসেবে কাজ করতেন বড় ছেলে কপিলকৃষ্ণ ঠাকুর । ঠাকুরনগর থেকে সারা দেশে মতুয়া সম্প্রদায়ের বিস্তৃতির কৃতীত্ব অনেকাংশে বড়মারই ।

advertisement

আগের থেকে শরীর ভেঙেছে অনেকটাই। কমে গিয়েছে শ্রবণক্ষমতাও। তবু আজও বীণাপানি ঠাকুরের নামেই মতুয়া সম্প্রদায়কে চেনেন সমাজের এক বড় অংশ।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

২০০০ সালে গাইঘাটার বিধায়ক নির্বাচিত হওয়ার পর ঠাকুরনগরে ভোটব্যাঙ্কের সম্ভাবনা দেখেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। রেলমন্ত্রী থাকাকালীন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বীণাপানি ঠাকুরকে শ্রদ্ধা জানাতে ঠাকুরবাড়িতে যান। সেই থেকে ফের রাজনীতির লাইমলাইটে চলে আসে ঠাকুরবাড়ি।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে মতুয়া মহাসংঘের বিস্তার,একরাশ কৃতীত্ব নিয়ে শতবর্ষ পদার্পণ বীণাপানি দেবীর