জাতীয়তাবাদী মিছিলের পাশাপাশি কোনওরকম রাজনৈতিক বক্তব্যকে বাদ দিয়ে জাতীয়তাবাদী ও সেনাবাহিনীর প্রতি কৃতজ্ঞতামূলক বক্তব্য রাখতে হবে।
দলের নির্দেশ, স্থানীয় কোনও শহিদ পরিবার থাকলে সেই শহিদের আত্মত্যাগকে সামনে রেখে সেই পরিবারকে এই অনুষ্ঠানে যুক্ত করার চেষ্টা করতে হবে।
জুড়তে হবে সাধারণ মানুষকেও। তবে ট্রাফিক ও জনজীবন ব্যাহত করা চলবে না।
advertisement
তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সী প্রতিটি জেলা, শহর, ব্লক ও ওয়ার্ড কমিটিকে ইতিমধ্যেই এই কর্মসূচি সফল করতে নির্দেশ দিয়েছেন। শোভাযাত্রার মূল বার্তা—দেশের প্রতি ভালবাসা, শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা এবং ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ আদর্শকে প্রাধান্য দেওয়া।
বৈঠকের পর মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমাদের দল ঘোষণা করেছে যে শনিবার ও রবিবার, প্রতিটি ব্লক ও শহরের ওয়ার্ডে বিকেল ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত সমাবেশ হবে। শহিদ জওয়ানদের শ্রদ্ধা জানাতে এবং যাঁরা মাতৃভূমির জন্য প্রাণ দিয়েছেন, তাঁদের পরিবারকে সমবেদনা জানাতে এই উদ্যোগ। এটা কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচি নয়, এটা আমাদের সামাজিক দায়িত্ব।”
আরও পড়ুন: ঘুম- বাথরুম বন্ধ, পাকিস্তানে বন্দিদশায় অকথ্য অত্যাচার! এখনও আতঙ্কে বিএসএফ জওয়ান পূর্ণম
শোভাযাত্রার মূল বার্তাই হল দেশের প্রতি ভালবাসা, শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা এবং ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ আদর্শকে প্রাধান্য দেওয়া। কর্মসূচিতে দেশাত্মবোধক গান, ব্যানার, জাতীয় পতাকা, স্লোগান ও সাংস্কৃতিক উপস্থাপনার মাধ্যমে দেশপ্রেমের আবহ তৈরি করা হবে। এলাকায় যদি কোনও শহিদ জওয়ান পরিবার থাকে, তাদের ওই কর্মসূচিতে শামিল করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।