আরও পড়ুনঃ ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ভেনেজুয়েলা, কম্পন অনুভূত কলম্বিয়াতেও! কম্পনের মাত্রা ৬.২
তিনি বলেন, ‘‘সাত ঘণ্টার মধ্যে জল ক্লিয়ার (পরিষ্কার) করতে পেরেছি। বেশিরভাগটাই পরিষ্কার করেছি। এখন পরিস্থিতি অনেকটা ভালো। দু-একটা লোল্যান্ড (নিচু জায়গা) ছাড়া সব জায়গা থেকে মোটামুটি জল নেমে গিয়েছে।’’ মঙ্গলবার ভোর থেকেই ২৯টি পাম্পিং স্টেশন খুলে দেয় পুরসভা ও সেচদপ্তর। খাস কলকাতার বেশিরভাগ জায়গায় জল সরলেও উত্তর শহরতলির দমদম অথবা গঙ্গা লাগোয়া বাগবাজারের নিচু এলাকায় জল ছিল। কিন্তু রাতেই লকগেট খুলে দেওয়ায় দ্রুত জল নামতে থাকে। এমনকী ঠনঠনিয়ার মতো নিচু এলাকা থেকেও ভোরে জল সরে যায়। কারণ পুরসভা পোর্টেবল পাম্প চালিয়ে গাড়ি করে বৃষ্টির জমা জল সরিয়েছে।
advertisement
রাজ্যের সেচ মন্ত্রী মানস ভুঁইয়া বলেন, খাল পরিষ্কার করতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে খাট, তোষক, গদি, বালিশ উঠছে। এই যদি অবস্থা হয় তাহলে খাল দিয়ে জল স্বাভাবিক স্রোতে বইবে কিভাবে? সাধারণ নাগরিকদের এই ব্যাপারে সচেতন করতে ক্যাম্প করবে রাজ্য।