আলু, পেঁয়াজ, আদা-রসুন, ফুলকপি, বাঁধাকপি, লঙ্কা, পটল,টমেটো.......বাজারে ঢুকলেই হাতে ছেঁকা। হেঁশেলের রসদ জোগাড়ে পকেট খালি হওয়ার জোগাড়।
বৃহস্পতিবার নবান্নে টাস্ক ফোর্স, পঞ্চায়েত ও কৃষি বিপণন দফতর ও পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী। তারপরই শুক্রবার বিভিন্ন বাজারে সমীক্ষা শুরু করলেন এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের আধিকারিকরা। নজরদারিতে ছিল পুলিশও। পোস্তা, কোলে মার্কেট-সহ বিভিন্ন বাজারে গিয়ে ব্যবসায়ী ও চাষিদের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা।
advertisement
---আটটি টিমে ভাগ হয়ে বিভিন্ন বাজারে সমীক্ষা চালান ইবির আধিকারিকরা
---আলু, পেঁয়াজ, শাকসবজির দাম নিয়ে খোঁজ নেন
--পাইকারি বাজারের সঙ্গে খুচরো বাজারের দামের তফাত খতিয়ে দেখা হয়
--কেন দামের পার্থক্য বোঝার চেষ্টা করেন আধিকারিকরা
--হিমঘর মালিকরা অন্যায়ভাবে দাম বাড়াচ্ছে কিনা খতিয়ে দেখা হয়
বুলবুলের দাপটেই সবজির দাম উর্ধ্বমুখী। সবজির দাম বাড়ছে বলেই, আলুর দাম বাড়াচ্ছে স্টোরেজ মালিকরা। দাবি সবজি বিক্রেতাদের।
বুলবুল আসার আগেই সবজি দাম অনেকটাই বেড়ে গিয়েছিল। রাজ্যের দাবি, ফড়েদের দাপটেই সবজির অস্বাভাবিক দাম বেড়েছে। বাজার সমীক্ষায় নেমে ফড়েদের ভূমিকাও খতিয়ে দেখেন ইবির আধিকারিকরা। এদিকে দামের ঝাঁজে নাভিশ্বাস ক্রেতাদের।
সব বিষয় খতিয়ে দেখে যত দ্রুত সম্ভব নবান্নে রিপোর্ট পাঠাবে এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ।