এদিন তিনি বলেন, "আগে কত কম নম্বর দিত। আগে স্কুল-কলেজে কত কম নম্বর পেতাম আমরা। আগে হাত দিয়ে নম্বরই গলত না, নম্বরই দিত না। আর এখন দেখো কেউ ৮৮ পাচ্ছে, কেউ ৯০, ৯৯ পাচ্ছে। কারণ, আমি ক্ষমতায় আসার পরে বলেছি সিবিএসই আছে, আইসিএসই আছে। আমাদের ছেলেমেয়েরা প্রতিযোগিতায় যাবেন। সেখানে সিবিএসই -এর ছেলেমেয়েরা যদি ৯০ পায়। আর আমাদের ছেলে মেয়েরা যদি না পায়, তাহলে প্রতিযোগিতায় কী করে সফল হবে। সেই জন্য়ই বাড়িয়ে দাও নম্বর। এমন ভাবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান করো, যাতে তাঁরা দেশ-বিদেশের নজর কাড়তে পারে।"
advertisement
আরও পড়ুন, অনুব্রতহীন বীরভূমে কীভাবে পঞ্চায়েত ভোট? কলকাতায় বৈঠকে বসছেন অভিষেক
অনুষ্ঠানে মুখ্য়মন্ত্রী আরও জানান, "আমাদের এখানে পড়াশুনোর সুযোগ অনেক বেশি এখন। বাইরে থেকেও বেশি সুযোগ আমাদের এখানে বেশি। ইউক্রেনে আপনারা দেখলেন তো ছেলে-মেয়েগুলো পড়তে গেলো, তারপরে কী দশা হল। কিন্তু আমাদের এখানে এখন ব়্য়াকিং-এর দিক থেকে যাদবপুর, কলকাতা, প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্য়ালয় সব এক কিংবা দুই নম্বরে আছে। কত কলেজ করেছি আমরা। আমাদের টিচাররা খুব ভালো পড়ান। ভালো ছাত্র-ছাত্রী তৈরি করেন।"
আরও পড়ুন, গ্রিটিংস কার্ড, গোলাপ নিয়ে শুভেন্দুর বাড়ির সামনে তৃণমূলের ছাত্র নেতারা! উত্তপ্ত কাঁথি
মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায় এদিন বলেন, "প্রাইমারি এডুকেশনে বাংলা এক নম্বরে হয়েছে। কাজ করতে গেলে ভুল হয়। রাস্তায় হাঁটতে গেলে হোঁচট তো খেতে হয়। যদি কেউ ভুল করেন, তাঁদের জন্য আইন আইনের পথে চলবে সারাক্ষণ কুৎসা, অপপ্রচার চলে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। কখনও লোভ করতে যাবেন না। লোভ সংবরণ করার চেষ্টা করবেন। দেখবেন কোনও বিপদে পড়বেন না।"