এর আগে ২০২০ সালেও অক্সফোর্ড ইউনিয়নের আমন্ত্রণে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাষণ দেওয়ার কথা ছিল। শেষ মুহূর্তে অক্সফোর্ড কর্তৃপক্ষের তরফে ইমেইল করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, স্থগিত থাকছে ওই অনুষ্ঠান। শেষ মুহূর্তে অনুষ্ঠানটি পিছিয়ে দিতে হয়েছে বলে জানিয়েছিল অক্সফোর্ড ইউনিয়ন।
advertisement
২০১৫ সালেও লন্ডন সফরে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর সফরসঙ্গী হয়েছিলেন রাজ্যের তৎকালীন কয়েকজন মন্ত্রীও। সেই সময় বাকিংহাম প্যালেসে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তৎকলীন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র, কলকাতার তৎকলীন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায় ছাড়াও সঙ্গী ছিলেন সুগত বসু, ডেরেক ও’ব্রায়েনরা।
২০২৩ সালের বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রো ভাইস চ্যান্সেলার জোনাথন মিচি। সেই সম্মেলনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে তাঁর দীর্ঘক্ষণ কথা হয়। সেই সময় জোনাথন মিচি মুখ্যমন্ত্রীকে আমন্ত্রন জানিয়েছিলেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষণ দেওয়ার জন্য। সেই সঙ্গে তিনি বলেছিলেন, ‘আমরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যাযের লড়াই এবং সাফল্যের কথা বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্চে শুনতে চাই। তাই এই আমন্ত্রণ জানিয়ে গেলাম।’ অবশেষে সেই অক্সফোর্ডে এবার বক্তব্য রাখতে চলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।