মুখ্যমন্ত্রীর সংযোজন, ''আমরা স্টাইপেন দেব। শুধু একটা কাউন্সিলিং করব। চতুর্থ পঞ্চম ও ষষ্ঠ বর্ষের জন্য আমি মেডিক্যাল কাউন্সিলকে লিখব, যাতে তারা এখানে ইন্টার্নশিপ করতে পারে। প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ষের কেউ যদি নতুন করে শুরু করতে চাও, স্পেশাল ব্যবস্থা করে শুরু করতে পারি। দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ষের জন্য এই সুযোগ রেডি থাকবে। মেডিক্যাল কমিশন যদি অ্যালাউ করে তাদের প্রাইভেট কলেজগুলোতে পড়ার ব্যাবস্থা করতে পারি। এটা আমরা লিখব। আমরা যদি অনুমতি পেয়ে যাই, তাহলে সরকারি রেটে ভর্তি করতে হবে।''
advertisement
আরও পড়ুন: 'আমি নিরাপদ নই', প্রবল চাপের মুখে তোলপাড় অনুব্রত মণ্ডলের! গেল না দুশ্চিন্তাও
তিনি জানান, ''আমরা আজকেই লিখছি মেডিক্যাল কমিশনকে। যারা এখন পড়ছেন, তাদের সিটটাও যাতে বাড়ানো যায়, সেটাও আমরা লিখছি। স্বাস্থ্য সচিবকে বলব হাতে হাতে দিল্লিতে গিয়ে চিঠিটা দাও। আমরা এই সুযোগটা পেলে অন্যান্য রাজ্যও সুযোগ পাবে। এটা পেতে সময় লাগবে। আর যারা কাজ হারিয়েছ, তোমাদেরটা আমরা ব্যবস্থা করে দেব।" একই সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়ে দেন, এই সকল অনুমতি পেতে সমস্যা হলে তোমাদের নিয়ে আমি দিল্লি যাব।''
আরও পড়ুন: 'কারও কাছে কোনও খবর থাকলে পুলিশকে জানান'! জাগো বাংলা'য় কেন এমন লিখল তৃণমূল?
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও জানান, ''আমাদের ৩ মাস সময় লাগবে।অফলাইনে প্র্যাকটিক্যাল করার সুযোগ করে দেব। নিজের মাটি সব থেকে ভালো। স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ডও তোমাদের জন্য করে দেব।'' মুখ্যমন্ত্রীর সামনেই ইউক্রেন ফেরৎ এক ছাত্র অভিযোগ করেন, ''কেন্দ্রীয় সরকার আমাদের সেইভাবে হেল্প করেনি। যখন আমরা আটকে ছিলাম।'' প্রসঙ্গত, ইউক্রেন থেকে ফেরত আসা ৩৯১ জন পড়ুয়া এসেছিলেন আজ।