মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "এখানে বাসের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য অনুরোধ করব। যাতে মানুষ রাত হলেও ফিরে যেতে পারেন। দমকল এবং বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরকে এখানে থেকে কন্ট্রোল করতে হবে। কারোর কোনও পছন্দ নাও হতে পারে। আমি সমলোচনার ঊর্ধ্বে নই। আমার কেউ সমলোচনা করলে আমি খুশি হই। সমলোচনা থেকে যদি আমি কিছু শিখতে পারি। তার থেকে বড় জিনিস আর কী হতে পারে। কিন্তু কেউ খারাপ বলে বলুক, তুমি খারাপ বলো না।"
advertisement
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, "কথায় কথায়, উইপোকা কামড়ালেও দেখানো হয়। ভালো বই লিখলে পর্যালোচনা করা হয় না৷ রাজনৈতিক লোকেরা কি বই লিখতে পারেন না? রাজনৈতিক লোক আগে সামাজিক জীব।
বাস্তবে একটু মাটি ও কলমের স্বাদ নিন। মাটি ও ধুলো ছাড়া শিক্ষার শেষ নেই৷ সব কিছুকে নেগেটিভ কেন ভাবব। জগতের একতা, আমরা ক্ষুধার বিপক্ষে লড়ব৷ আমরা শান্তি চাই৷ আমরা কর্মসংস্থান চাই। যুদ্ধ নয় শান্তি চাই৷ এটাই বাংলার সংস্কৃতি।"
আরও পড়ুন, সকাল থেকেই কলকাতায় শিরশিরে ঠান্ডা ফেরত, রাজ্যে রাজ্যে জারি বৃষ্টির অ্যালার্ট
আরও পড়ুন, ‘আমরা চ্যাম্পিয়ন হয়েছি এখনও বিশ্বাসই হচ্ছে না...’, বললেন ফাইনালের সেরা তিতাস
মুখ্যমন্ত্রী অনুষ্ঠানে বলেন, "দিল্লি, ইউপি, কর্ণাটক, অন্ধ্র, আসাম, ত্রিপুরা, বিহার, পাঞ্জাব থেকে এসেছেন। কলকাতার বইমেলা সকলের হৃদয় ছুঁয়ে গেছে। আমরা আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল করি। আমরা সাধ্যমত চেষ্টা করেছি পরিকাঠামো উন্নয়নে। বেলা ১২'টা থেকে রাত ৯'টা অবধি হবে। ছোট ছোট পাবলিশার্সদের বলব সাহায্য করুন।"