তিনি বলেন, ”অনেক জায়গায় ইংরেজি প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। wbcs অফিসাররা এক সময় ইংরেজি ড্রাফট করতে যথাযথ পারত না বলে নানা অসুবিধার কথা বলত। এখন তাদের ব্রিটেনে পাঠানো হচ্ছে। তারা প্রশিক্ষণ নিয়ে আসছেন। গরীব হয়ে জন্মানো অপরাধ নয়। মানুষ করে গড়ে তোলা আমাদের কাজ। উচ্চশিক্ষার জন্যে আমাকেও মটর-মালা বিক্রি করতে হয়েছিল।”
advertisement
আরও পড়ুন: ভয় নেই এ মেয়ের, কিন্তু জয়! ব্রিগেড হল, ব্যালট লাল হবে তো ‘ক্যাপ্টেন’?
এখানেই শেষ নয়, মুখ্যমন্ত্রী বলেন, প্রতিবছর স্টুডেন্টস উইক হবে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে। স্টুডেন্টসদের সব এই সময় দিতে হবে। এটা বাধ্যতামূলক হবে। এটা বদল হবে না। আমি প্রতিবার ৮ জানুয়ারি আসব সবার সামনে। প্রিন্সিপাল, সহ বাকিদের থেকে খোঁজ খবর নেব।”
আরও পড়ুন: ‘ভুলে গেছি’, নজরুলের কবিতা বলতে গিয়ে থমকালেন মীনাক্ষী! কী ঘটল ব্রিগেডে?
নির্দেশের সুরে মমতা বলেন, ”সব কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে র্যাগিং রুখতে টোল ফ্রি নম্বরের নোটিফিকেশন বোর্ড বসবে। এডুকেশন সেক্টরে রাজ্য সেরা হয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষাতেও এক নম্বরে। যাদবপুর ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় সেরা হয়েছে। তাহলে বাংলাকে ছেড়ে যাবেন কেন?”