মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ”সুজিত বসু লোক বসিয়ে দিছে। সল্টলেকের কাউন্সিলররা কোনও কাজ করে না।যেখান সেখান থেকে লোক এনে পুরসভায় কাজ দিচ্ছে। যেখানে সেখানে দোকান বসে যাচ্ছে অনুমতি ছাড়াই।” পুর পরিষেবা নিয়ে বিরক্ত মুখ্যমন্ত্রীর প্রশ্ন, “এবার কি আমাকে রাস্তায় ঝাঁটা দিতে হবে?” একইসঙ্গে তাঁর মন্তব্য, “কারও কারও অভ্যাস হয়ে গিয়েছে যতদিন আইসি, জেলাশাসক, এসডিও থাকব, কিছু গুছিয়ে নেব।”
advertisement
রীতিমতো ক্ষুব্ধ মমতা এদিন আরও বলেন, “বিধাননগর, নিউটাউনে বেআইনি নির্মাণগুলিতেও কী করে বিদ্যুৎ-এর লাইন পেয়ে যাচ্ছে?” এর ফলে কিছু কিছু অসৎ ব্যবসায়ীরা ‘প্রোটেকশন’ পেয়ে যাচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর কথায়, “রাস্তা দখল বেড়েই যাচ্ছে। পুরসভা তো চোখ দিয়ে দেখেই না। পুলিশ তো দেখে না। আমি বললে সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফ করে সাত দিন ধরে আমাকে দেখানোর জন্য। যারা বিদ্যুৎ এর টাকা দেবে না তাঁদের টাকাই বন্ধ করে দেব।” এই প্রসঙ্গে মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের নাম শোনা যায় মুখ্যমন্ত্রীর মুখে। তিনি বলেন, “শট সার্কিট হচ্ছে খুব বেশি। অরূপ, এটা ঠিকভাবে দেখতে হবে। পুরসভাগুলি টাকা খেতে ব্যস্ত।”