তারপর এবার সাত আধিকারিককে নিয়োগকে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। নবান্ন সূত্রে খবর ১৯৯৩ সালের ডাবলুবিসিএস ব্যাচের পার্থ ঘোষ কে মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরের স্পেশাল সেক্রেটারির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ১৯৯৬ সালের ডাবলুবিসিএস ব্যাচের অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়কে মুখ্যমন্ত্রীর দফতরের জয়েন্ট সেক্রেটারির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। ২০০২ সালের ডাব্লুবিসিএস ব্যাচের দেবাঞ্জন রায়কেও মুখ্যমন্ত্রীর দফতরের গ্রিভেন্স সেলের জয়েন্ট সেক্রেটারির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ২০১১ সালের wbcs ব্যাচের অরুণ পালকে ডেপুটি সেক্রেটারি করা হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর দফতরের গ্রিভেন্স সেলের।
advertisement
আরও পড়ুন: আদালতের নির্দেশে চাকরি খোয়াল তৃণমূল কর্মী, তারপর কোথায় গেল সে? চমকে উঠবেন ঘটনা জানলে
২০০৪ সালের wbcs ব্যাচের প্রদীপ কুমার দাস, ২০১৩ সালের ডাব্লুবিসিএস ব্যাচের সত্যজিৎ বিশ্বাস এদের দুজনকেও ডেপুটি সেক্রেটারির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এই গ্রিভেন্স সেলের। ২০১৪ সালে ডাব্লুবিসিএস ব্যাচের বিশ্বজিৎ ডাং তাকে গ্রিভেন্স সেলের অফিসার অন ডিউটির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। মোট সাত আধিকারিককে নিয়োগ করা হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর দফতরের এই বিশেষ সেলে।দিদির দূত সহ বিভিন্ন সময়ে মুখ্যমন্ত্রীর দফতরের এই সেলে একাধিক অভিযোগ জমা পড়ছে।
আরও পড়ুন: ট্রেনের টিকিট পরীক্ষা করেন TTE ও TC, দুজনের পার্থক্য জানেন? ৯৯% মানুষ জানেন না
পঞ্চায়েত নির্বাচনে নির্দেশিকা জারির আগেই এই অভিযোগ গুলির দ্রুত নিষ্পত্তি করতে চায় নবান্নের শীর্ষ মহল তেমনটাই প্রশাসনিক মহলের ব্যাখ্যা।সেই কারণেই এই গ্রিভেন্স সেল কে আরো সক্রিয় করার তোড়জোড় নবান্নের বলেই মনে করা হচ্ছে।