বিজেপি সূত্রের খবর, গত শুক্রবার থেকে হাল্কা জ্বরে ভুগছিলেন সুকান্ত বাবু৷ সেই কারণে রবিবার সকালে কয়েকটি কর্মসূচি থাকলেও তা বাতিল করে দেন বালুরঘাটের সাংসদ৷ বেলার দিকে শরীরে অক্সিজেন স্যাচুরেশনের মাত্রাও কিছুটা কমে যায়। তাই আর ঝুঁকি না নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি৷ হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পরই সুকান্তবাবুর অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করা হয়েছিল৷ তাতেও ফল পজিটিভ আসে৷ এর পরেই তাঁকে আইসোলেশন ওয়ার্ডে রেখে তাঁর লালা রসের নমুনা আরটি- পিসিআর টেস্টের জন্য পাঠানো হয়েছে৷
advertisement
আরও পড়ুন: ফের আদালতের আঙিনায় গঙ্গাসাগর মেলা! সব নজর দুপুর ২টোয়
হাসপাতালের তরফে রবিবারই বিবৃতি জারি করে জানানো হয়েছে, সুকান্ত বাবুর অবস্থা আপাতত স্থিতিশীলই রয়েছে৷ ৪২ বছর বয়সি সুকান্ত মজুমদারের কোনও রকম কো- মর্বিডিটি বা অন্য শারীরিক সমস্যা নেই বলেও আপাতত জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। এই পরিস্থিতিতে বিজেপি রাজ্য সভাপতিকে মুখ্যমন্ত্রীর ফোন নিঃসন্দেহে রাজনৈতিক সৌজন্যের বার্তাই নিয়ে এল।
প্রসঙ্গত, এবার করোনা আক্রান্ত অনেকের বাড়িতেই পৌঁছে যাচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর পাঠানো ফলের ঝুড়ি। রাজনীতিক থেকে সাংবাদিক, অনেকেই সেই ফলের ঝুড়ি পেয়ে আপ্লুত হয়ে তা সোশ্যাল মিডিয়ায় জানাচ্ছেনও। তবে, সুকান্ত মজুমদারের কাছে যেভাবে পৌঁছে গেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফোন, তা অত্যন্ত ইতিবাচক বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
