প্রসঙ্গত, নন্দীগ্রাম বিধানসভায় হারের পর ভবানীপুর কেন্দ্র থেকে উপনির্বাচনে জয়ী হন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ ২০১১ এবং ২০১৬ সালেও ভবানীপুর থেকেই জয়ী হয়েছিলেন তিনি৷
আরও পড়ুন: ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনেইকেই হত্যার ছক ইজরায়েলের, খবর পেয়েই কী করলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প?
এ দিন বিধানসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে কেন্দ্রীয় বঞ্চনা নিয়ে ফের সরব হন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ তখনই হই হট্টোগোল শুরু করেন বিজেপি বিধায়করা৷ বক্তব্যের মাঝেই বিজেপি বিধায়ক শিখা চট্টোপাধ্যায়কে উদ্দেশ্য করে মুখ্যমন্ত্রীকে বলতে শোনা যায়, বেশি কথা বলবেন না, লজ্জা থাকা উচিত, আপনি কী করে বেড়ান আমি জানি আগে জিতে আসুন৷ আমাকে হারানো হয়েছে, আমি আবার জিতে এসেছি৷
advertisement
তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক তরুণ মাইতির প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে এ দিন মুখ্যমন্ত্রী অভিযোগ করেন, কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে রাজ্যের মোট বকেয়া ৬৯১৯ কোটি ৭৬ লক্ষ টাকা। এর মধ্যে মজুরি বাবদ বাকি ৩৭৩১ কোটি ৯০ লক্ষ টাকা। আনুষঙ্গিক টাকা বাকি ৩১৮৭ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা। বাংলার বাড়ি ও ১০০ দিনের কাজের টাকা দেয়নি কেন্দ্র৷ এটা নৈতিক অন্যায়। আমাদের টাকা অন্য রাজ্যকে দিয়েছে৷ ওনারা কিছু কমপ্লেইন পেয়েছিলেন। প্রায় ১৬০ কেন্দ্রীয় দল এসেছিল৷ এর পরেও টাকা দেয়নি। এটা আমাদের দূর্ভাগ্য না সৌভাগ্য জানিনা।