অন্যদিকে উল্লেখযোগ্যভাবে কম নম্বর পাওয়া ছাত্র ছাত্রীদের সংখ্যা কমে গেল অনেকটাই গতবারের তুলনায়। পর্ষদ সূত্রে খবর ৪৫ থেকে ৫৯ শতাংশ এর মধ্যে নম্বর পেয়েছে ৯৪ হাজার ২৫৭ জন পরীক্ষার্থী।৩৫ থেকে ৪৪ শতাংশের মধ্যে নম্বর পেয়েছে ৯৭৩৫ জন পরীক্ষার্থী।২৫ থেকে ৩৪ শতাংশ এর মধ্যে নম্বর পেয়েছে ৩২৭৭ জন পরীক্ষার্থী। মঙ্গলবার পর্ষদ সভাপতি জানিয়েছেন "এবছরের সর্বোচ্চ নম্বর ৬৯৭।৭৯ জন পরীক্ষার্থী এই নম্বর পেয়েছেন।"পর্ষদ সভাপতি আরও জানান যে সমস্ত মেধাবী ছাত্র ছাত্রীরা এই ফল প্রকাশের সন্তুষ্ট হবে না, তারা ফের পরীক্ষায় বসতে পারবেন। সেক্ষেত্রে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হবে। তবে সে ক্ষেত্রে ওই পরীক্ষার নম্বরকে চূড়ান্ত নম্বর বলে বিবেচনা করা হবে।
advertisement
অন্যদিকে এবারের মাধ্যমিক-এর পাশের হার ১০০%। নবম শ্রেণীর নম্বর এবং দশম শ্রেণীর ইন্টার্নাল ফর্মতিভ এভালুয়েশন এই দুটির অনুপাত এই এবারের মাধ্যমিকের নম্বর দেওয়া হয়েছে ছাত্র-ছাত্রীদের। তার জন্যই এত সংখ্যক ছাত্রছাত্রী ৬০ শতাংশের উপরে নম্বর পেয়েছে বলেই দাবি পর্ষদের আধিকারিকদের। অন্যদিকে গতবারের তুলনায় এবার বিষয়ভিত্তিক ৯০ থেকে ১০০শতাংশ পাওয়া ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যাও উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়