এই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন প্রবীণ কংগ্রেস নেতা প্রদীপ ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, “ট্রাম কলকাতার গর্ব এবং এটি একটি দূষণহীন যানও বটে। কলকাতার রাস্তায় যানজটের কোন দায় বা দায়িত্ব ট্রামের উপর বর্তায় না।একরকম অজুহাত দেখিয়ে ট্রামকে তুলে দেওয়ার চক্রান্ত করা হচ্ছে। যানজট কমাতে আরও বেশি ফ্লাইওভার বানাতে হবে। মেট্রোরেল বাড়াতে হবে। আসলে এর পেছনে রয়েছে অন্য উদ্দেশ্য। ট্রাম ডিপোর জমির উপর নজর রয়েছে তাই এই পদক্ষেপ করা হচ্ছে। আমরা এর শুধু বিরোধীতাই করছি তা নয়। লাগাতার আন্দোলন কর্মসূচি প্রস্তুতিও নেওয়া হচ্ছে। সিটু নেতা সুভাষ মুখোপাধ্যায় বলেন, “ট্রামকে বাঁচাতেই হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: Mamata Banerjee:বন্যার পাশাপাশি মহালয়ায় কোটাল, জেলা শাসক-সুপারদের কড়া বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর
আমরা একাধিকবার এই বিষয় নিয়ে প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলেছি কিন্তু কখনও এই নিয়ে পদক্ষেপ করা হয়নি। আসল কথা হচ্ছে ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গি দিয়েই পুরো বিষয়টা দেখা হচ্ছে।”কলকাতায় ট্রাম নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে একটা আবেগ রয়েছে। একইসঙ্গে দূষণ হীন যান হওয়ার জন্য পরিবেশ কর্মীরাও ট্রাম্পকে রেখে দেওয়ার পক্ষে। অনেকে আবার হেরিটেজ হিসেবে ও ট্রাম রাখার পক্ষপাতী।
ট্রাম বন্ধ হওয়ার বিরুদ্ধে বেশকিছু মানুষ রয়েছেন। সেইসব মানুষকে সামনে রেখে আগামী দিনে আন্দোলন কর্মসূচি নেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে সিপিএম। পুজোর পরে সেই আন্দোলন আরও জোরদার করা হবে বলে দলীয় সূত্রে খবর