সুকান্ত মজুমদার লিখেছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় গত ১৭ই অক্টোবর ২০২৫ তারিখের একটি লক্ষ্মীর ভান্ডারের আবেদনপত্র ঘুরে বেড়াচ্ছে। সেখানে নাম সহ যে-যে তথ্য এবং ছবি দেওয়া হয়েছে তার ভিত্তিতে সম্ভবত এই আবেদন করেছেন একজন অভিনেতা-তৃণমূল বিধায়কের স্ত্রী। এই প্রসঙ্গে লিখতে গিয়ে বালুরঘাটের সাংসদ ভোলেননি ৬ লক্ষ টাকা বিলের প্রসঙ্গও।
advertisement
তিনি লেখেন, ‘সম্প্রতি সন্তান জন্মের জন্য হাসপাতালের বিপুল খরচের বিল পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় জমা দেওয়া নিয়ে যাঁকে ঘিরে বিস্তর সমালোচনা হয়েছিল, দেখা যাচ্ছে সেই তৃণমূল বিধায়কের নামও জ্বলজ্বল করছে এই আবেদনপত্রে।’
গত ১৭ই অক্টোবর ২০২৫ তারিখের একটি লক্ষীর ভাণ্ডারের আবেদনপত্র এখন সামাজিক মাধ্যমে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এটিতে নাম-সহ যে তথ্য এবং ছবি দেওয়া হয়েছে তার ভিত্তিতে সম্ভবত এই আবেদন করেছেন একজন অভিনেতা-তৃণমূল বিধায়কের স্ত্রী। পূর্বে রাজ্য সরকারের বিভিন্ন বিধায়ক কিংবা সংসদের বিরুদ্ধে অনৈতিকভাবে টাকা লুঠের অভিযোগ করেছে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী তথা বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার।
এই প্রসঙ্গে শ্রীময়ী জানিয়েছেন, ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের জন্য আমি অনেক দিন আগে আবেদন করেছিলাম। তখনও আমার বিয়ে হয়নি। তখন তো আর জানতাম না কাঞ্চন বিধায়ক হবে বা আমার সঙঅগে বিয়ে হবে।’ তিনি এতে অন্যায় কিছু দেখছেন না বলেও জানিয়েছেন।
