এ ছাড়া লক্ষ্মীর ভান্ডার সম্পর্কে সচেতনতা প্রচার করতে জেলা প্রশাসনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের সুবিধা পেতে পারেন এমন একজনও যেন এই প্রকল্পের আওতা থেকে বাদ না পড়েন তা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। এ জন্য প্রচার পত্র তৈরি করে বিলি করতে বলা হয়েছে। লোকশিল্পীদের মাধ্যমে পথনাটিকা গান ইত্যাদির মাধ্যমে প্রকল্প সম্পর্কে প্রচার চালানোর জন্য জেলাগুলিকে নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্য সচিব।
advertisement
নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক সূচনা করবেন। প্রাথমিক সমীক্ষা অনুযায়ী প্রায় ১ কোটি ৬৯ লক্ষের বেশি মহিলা এই প্রকল্পের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত হবেন। তপশিলি জাতি ও উপজাতির মহিলারা মাসে এক হাজার, এবং সাধারণ শ্রেণীর মহিলারা মাসে ৫০০ টাকা করে মাসোহারা পাবেন। লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের রূপায়নের জন্য চলতি আর্থিক বছরের বাজেটে ১১ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।