তাঁর মন্তব্য, ‘‘শুভেন্দু যদি এতই জানে, তবে সেদিন দুর্নীতির বিরুদ্ধে মন্ত্রী সভা ত্যাগ করেনি কেন? তখন তো জননেত্রী আরও আসন দাও। এখন জেল থেকে বাঁচতে বড় বড় কথা।’’
জীবনকৃষ্ণ সাহা প্রসঙ্গে কুণালের মত, ‘‘সব শুনছি সিবিআই সূত্র। সূত্রের খবর, বলে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হচ্ছে। তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলে শাস্তি হবে। কিন্তু তার আগেই নেতিবাচক ধারণা তুলে ধরা হচ্ছে। ফিরহাদ হাকিম ঠিকই বলেছেন। এত বড় একটা সিস্টেম চলছে । অনেক ভাল কাজ হচ্ছে। দু একটা খারাপ হলে শাস্তি পাবে৷’’
advertisement
নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে শুক্রবার বড়ঞার তৃণমূল বিধায়কের বাড়িতে হানা দেয় সিবিআই। তাঁর শ্বশুর নিতাই সাহার বাড়িতেও চলে তল্লাশি৷ এ প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী বলেছিলেন, বলেন, ‘‘১০০ জন বিধায়ক এজেন্টের কাজ করেছে। অসংখ্য এমএলএ এজেন্টের কাজ করেছে। নিজের পরিবারের লোককে চাকরি দিয়েছে এবং চাকরি বেচেছে। মেধা চুরি হয়েছে। যে দিকে যাচ্ছে, আমার তো মনে হয়, বিধানসভাতে আগামী ৬ থেকে ৮ মাসের মধ্যে তোলামুলের এমএলএ সংখ্যা ১০০-তে নেমে যাবে।’’