তারপরই হুড়োহুড়ি করে সবাই তাদের নথিপত্র জমা দেয় দফতরে। এই কৃষক বন্ধুদের সংগঠনের সম্পাদক রাহুল কর্মকার তিনি দাবি করেন, অন্যান্য দফতরের সহায়ক বন্ধুদের নির্দিষ্ট কাগজপত্র পৌঁছে গেছে। কিন্তু এখনও অবধি কৃষিবন্ধু সহায়কদের কোনভাবে নিয়োগপত্র পৌঁছায়নি। সূত্র মারফত জানা গেছে,এদেরকে কম্পিউটারের ডাটা এন্ট্রি ও ডাটা ভেরিফিকেশনের জন্য নিয়োগের কথা ছিল। এঁদের দাবি কৃষকদের ক্রেডিট কার্ড,মারা গেলে যে তদন্ত করা, কৃষক বিমা থেকে আরম্ভ করে স্বাস্থ্যসাথী, কন্যাশ্রী সমস্ত কাজ এঁদেরকে দিয়ে করানো হয়। কিন্তু ওঁরা নাকি সম শ্রমের, সম বেতন পাচ্ছেন না। ১২ই ফেব্রুয়ারি, জেশপ বিল্ডিংএ এসে এই কৃষি বন্ধু সহায়করা আন্দোলন করেছিল। তাতে এদেরকে দফতরের তরফ থেকে আশ্বাস দিয়ে ফেরত দিয়েছিল দফতর।
advertisement
তারপরে বিধানসভা নির্বাচনের ডামাডোল পড়ে যায়। নতুন সরকার গঠন হওয়ার পর,আজও পর্যন্ত দাবি না মেটায়, আবার প্রত্যেকে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসে জড়ো হয় জেসপ বিল্ডিংএ। দীর্ঘ দু'ঘণ্টার পর কৃষি দফতরের ডিরেক্টর ওই প্রার্থীদের, প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি জানিয়ে দেন প্রত্যেকের যাবতীয় নথি নবান্নে পাঠিয়ে দিয়েছেন। প্রার্থীদের দাবি নবান্নে গেলে কৃষি দফতরের সচিব তাদের সহযোগিতাও করেন না। তাদের দাবি এখনো বুঝতে পারছেন না, কি হতে চলেছে! এই বিষয়ে কৃষি দফতরের ডিরেক্টরের সঙ্গে কথা বলতে গেলে, তাঁর সঙ্গে দেখা করার অনুমতি মেলেনি। এবং কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
SHANKU SANTRA