মামলার খরচ বাবদ অভিযোগকারীকে আরও ২ লক্ষ টাকা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ৬ সপ্তাহের মধ্যে ক্ষতিপূরণের যাবতীয় টাকা মিটিয়ে দিতে হবে অভিযোগকারীকে।
আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় দল আসার আগেই মিড ডে মিল নিয়ে আগাম পরিদর্শন সেরে রাখতে চায় রাজ্য, জেলাস্তরে চিঠি
এক ইসঙ্গে কোঠারি মেডিক্যাল সেন্টারের চিকিৎসা পরিকাঠামো খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে রাজ্যের মুখ্যসচিবকে। কোঠারি মেডিক্যাল সেন্টারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রায়ের বিষয়টি জানা নেই,খোঁজ নেওয়া হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: ফের 'রেফার' বলি শহরে? কলকাতার ৩ নামি হাসপাতাল ঘুরে NRS-এ মৃত্যু যুবকের! বড় অভিযোগ
২০১৪ সালে চিকিৎসক অরুণিমা সেনের মৃত্যু হয়। তাঁর পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম ছিল। ঋতুস্রাব চলাকালীন তলপেটে প্রচণ্ড ব্যথা হওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি হন ওই চিকিৎসক। কোঠারির চিকিৎসক তাঁকে ল্যাপ্রোসকপিক ডাই টেস্ট করতে বলেন। অভিযোগ, অরুণিমা এই পরীক্ষা করতে রাজি ছিলেন না। চিকিৎসকের চাপে রাজি হন। শেষ পর্যন্ত, পরীক্ষা চলাকালীন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর।
এর পরেই আলিপুর থানায় কোঠারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এবং সাতজন চিকিৎসকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন অরুণিমার স্বামী সোমরাজ সেন। পাশাপাশি জাতীয় ক্রেতা সুরক্ষা আদালতেও ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা করেছিলেন তিনি।