দেখে নেওয়া যাক বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের আরোপ করা শর্তগুলি –
১) সভায় এক হাজারের বেশি লোকের জমায়েত করা যাবে না।
২) লম্বা এবং চওড়ায় ২০ ফুটের বেশি মঞ্চ করা যাবে না।
৩) বেলা আড়াইটা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টে পর্যন্ত কর্মসূচি করা যাবে।
৪) কোনও আপত্তিকর বা উস্কানিমূলক মন্তব্য করা যাবে না।
advertisement
৫) আয়োজকদের স্বেচ্ছাসেবী রাখতে হবে।
৬) যান চলাচলে বাধা তৈরি করা যাবে না। গাড়ি চলাচলের জন্য রাস্তা ছেড়ে রাখতে হবে।
৭) পুলিশ এবং অয়োজকদের ভিডিওগ্রাফি করতে হবে। রাজ্যকে পর্যাপ্ত পুলিশের বন্দোবস্ত করতে হবে।
৮) সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টার মধ্যে মঞ্চ তৈরির কাজ করা যাবে না।
৯) ISF জন্য দায়বদ্ধ ৪ জন নেতা/ সমর্থকের নাম জানাতে হবে৷
আরও পড়ুন: ২২ জানুয়ারি তৃণমূলের সম্প্রীতি মিছিল হচ্ছেই! হাইকোর্টে জোর ধাক্কা শুভেন্দুর…
এদিনও আদালতে গত বছর ২১ জানুয়ারির কথা মনে করিয়ে বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করেন রাজ্যের আইনজীবী। মনে করান, কীভাবে সেদিন ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেলের সামনে হিংসা ছড়িয়েছিল। এবারও তেমন পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: এই গ্রামে ঘরে অতিথি এলে তাঁর সঙ্গেই রাত কাটান বাড়ির স্ত্রী! কোথায় এই গ্রাম জানেন?
২১ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠা দিবসে ভিক্টোরিয়া হাউজের সামনে সভা করার অনুমতি চেয়ে কলকাতা পুলিশের কাছে আবেদন করেছিল ISF। পুলিশ সেই আবেদন খারিজ করে দিলে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় তারা। সেখান থেকে শর্তসাপেক্ষে সভার অনুমতি আদায় করল তারা।