প্রসঙ্গত, ২৭ তারিখের নবান্ন অভিযানে শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদে সামিল পড়ুয়াদের উপর পুলিশি অত্যাচার করা হয়েছে, নির্বিচারে গ্রেফতার করা হয়েছে, এই মর্মে অভিযোগ জানিয়েছিলেন ভারতীয় হিউম্যান রাইটস ইনিসিয়েটিভ নামক সংস্থার তরফে ওপি ব্যাস নামের এক ব্যক্তি। সেই অভিযোগ গ্রহণ করে এই নির্দেশ দিল জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।
আরও পড়ুন: সুখবর! এবার টাকা ফেরত পাবেন রোজভ্যালির আমানতকারীরা! কত টাকা পাবেন, কীভাবে আবেদন জানুন
advertisement
নবান্ন অভিযানের দিন কলকাতা তো বটেই, হাওড়াতেও আক্রান্ত হয়েছিল পুলিশ। সাংবাদিক সম্মলনে লালবাজারের তরফে জানানো হয়েছে, ‘যেরকম প্রমাণ পাব, সেরকম ব্যবস্থা নেব’। জানানো হল, ‘আমাদের কাছে সিসিটিভি ফুটেজ আছে। আমরা দেখছি, কোথায় কী আছে’?
আরজি কর কাণ্ডে প্রতিবাদে নবান্ন অভিযান করে ‘পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজ’। সেই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার কাণ্ড ঘটে শহরে। গঙ্গার দুপাড়েই বিক্ষোভকারীদের নিশানায় ছিল পুলিশ। ভিড়ের মধ্যে থেকে ইটের আঘাতে চোখে গুরুতর আঘাত পান কলকাতা পুলিশের সার্জেন্ট দেবাশিস চক্রবর্তী। হেস্টিংস মোড়ে আন্দোলনকারীদের বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন তিনি। এবার সেই ঘটনাতেই কলকাতার পুলিশ কমিশনারের রিপোর্ট তলব করল জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।