শেষ পর্যন্ত লালবাজারের গোয়েন্দা বিভাগের আধিকারিকরা আচমকাই হানা দেন স্পা-তে, আর তাতেই ফাঁস হল চক্র। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, বেশ কয়েক মাস ধরেই তাঁরা খবর পাচ্ছিলেন ওই স্পা-এর আড়ালে চলছে দেহ ব্যবসা।
গোয়েন্দাদের দাবি, সেখানে হানা দিয়ে দু’জন গ্রাহক সহ মোট সাত জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের মধ্যে রয়েছেন স্পা-এর ম্যানেজার, স্থানীয় বাসিন্দা রিঙ্কু দাস। ধৃত গ্রাহকরা বাঙুর অ্যাভিনিউ এবং নারকেলডাঙা এলাকার বাসিন্দা। দেহ ব্যবসা চালানোর অভিযোগে চার জন তরুণীকেও গ্রেফতার করা হয়েছে । তাঁরা কসবা এবং মধ্যমগ্রামের বাসিন্দা।
advertisement
তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, প্রায় এক বছর ধরে চলছিল এই মধুচক্র। বিভিন্ন সাইটে রীতিমতো বিজ্ঞাপনও দেওয়া হত! কিন্তু একেবারে থানার নাকের ডগায় কীভাবে চলছিল ব্যবসা ? প্রশ্ন খোদ লালবাজারের গোয়েন্দাদেরও।
আরও পড়ুন-ফের বৃষ্টির সম্ভবনা রাজ্যে! শীতলতম ডিসেম্বরের ধাক্কায় তাপমাত্রা নামছে হু হু করে