প্রসঙ্গত, গৌর কিশোর ঘোষ এবং বেলেঘাটা মেট্রো স্টেশনের মধ্যে মেট্রোরেলের কাজের বাধা কাটাতে সব পক্ষকে (রাজ্য, পুলিশ, আর ভিএন এল, মেট্রোরেল, কেএমডিএ) বৈঠকে বসার পরামর্শ কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সুজয় পাল ও বিচারপতি স্মিতা দাস দে’র ডিভিশন বেঞ্চের। মাত্র ৩৬৬ মিটার জায়গায় কাজের সমস্যা হচ্ছে। কমিশনার অফ পুলিশ ও রাজ্য সরকার এন ও সি দিচ্ছে না- বলছে আর ভি এনএল। রাজ্যের বক্তব্য, ঐ এলাকায় আগে আন্ডার পাস করতে হবে তারপর তারা এনও সি দেবে। কিন্তু গৌর কিশোর ঘোষ স্টেশন চালু না হলে ঐ আন্ডার পাস তৈরি করা সম্ভব নয় বলে আর ভি এন এল জানিয়েছে।
advertisement
আইনজীবী শাক্য সেন আর ভি এন এলের পক্ষে জানালেন, ‘‘শুক্রবার সন্ধ্যে শনিবার সকাল, ফের শনিবার সন্ধ্যে থেকে রবিবার সকাল, ফের রবিবার সন্ধ্যে থেকে সোমবার সকাল ৭ টা। দুটো সপ্তাহ এমন কাজ হলেই তিনটি পিলারের কাজ হয়ে যাবে। কিন্তু পুলিশ অনুমতি দিচ্ছে না।’’
অন্যদিকে রাজ্যের আইনজীবীর বক্তব্য, ‘‘২০২২ সাল থেকে আর ভিএন এল বলে আসছে তারা তিনটি লুপ আন্ডার পাস বানাবে। কিন্তু তারা কোনও পদক্ষেপ করেনি।’’ এ প্রসঙ্গে বিচারপতি সুজয় পালের মন্তব্য, ‘‘আপনারা সবাই বসুন। এটা জনস্বার্থের বিষয়। আপনারা চা চক্রে বসুন। সমস্যার সমাধান করুন। কবে বসতে পারবেন আগামীকাল বেলা ২ টোর সময় জানান।’’