কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা আইআইআরএফ বা ‘ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউশনাল র্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক’ যে সাতটি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে র্যাঙ্ক দেয়, তার মধ্যে রয়েছে–প্রতিষ্ঠানের শিক্ষাগত উৎকর্ষতা, প্র্যাকটিসের সুযোগ, শিক্ষণ পদ্ধতি, গবেষণা কার্যক্রম, ইন্ডাস্ট্রি ইন্টারফেস অর্থাৎ স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান ইন্টানর্শিপে কতটা সহযোগিতা করে। এছাড়াও দেখা হয় স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের প্লেসমেন্ট স্ট্র্যাটেজি কেমন।
২০২৩ সালে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের অবস্থান ছিল ১২,এইবছর প্রথম দশে ঢুকে পড়েছে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ। ক্রমতালিকায় রয়েছে ৯ নম্বরে। র্যাঙ্কিং অনুযায়ী প্রথম স্থানে রয়েছে দিল্লির অল ইন্ডিয়া ইন্সটিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স। আইআইআরএফ-এর র্যাঙ্কিংয়ে সর্বভারতীয় র্যাঙ্কে ২৯ নম্বরে রয়েছে এসএসকেএম, ৩৬ নম্বরে কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ, ৩৮ নম্বরে স্থান পেয়েছে আরজিকর মেডিক্যাল কলেজ।
advertisement
চলতি বছরই রাজ্যের সেরা চিকিৎসা গবেষণা প্রতিষ্ঠানের শিরোপা পায় কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ। সেরার স্বীকৃতি দেয় কেন্দ্রীয় সংস্থা ICMR ( ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিকেল রিসার্চ )। গবেষণায় পূর্ব ভারতে সেরার স্বীকৃতি পায় কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল। পরের স্থানে ছিল পিজি হাসপাতাল বা এসএসকেএম হাসপাতাল। ৫ জন এমবিবিএস পাঠরত ছাত্রকে গবেষণার জন্য ৫০ লাখ টাকার আর্থিক অনুদান। ১০ মূল্যমানের মধ্যে 8 নম্বর পায় মেডিক্যাল কলেজ।