সিবিআই সূত্রে খবর, ওই কয়েকটি ফাইলে শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত সম্পর্কিত নথি রয়েছে। যে ফাইলগুলো এসএসসি, শিক্ষা দফতরের একাধিক কর্তার টেবিলে গিয়েছিল। ওই ফাইল গিয়েছিল খোদ শিক্ষামন্ত্রীর টেবিলেও।
আরও পড়ুন: শীতে কোষ্ঠকাঠিন্যে কষ্ট পাচ্ছেন! একবার খেয়ে দেখুন এই পাতা…কাজ হবে ম্যাজিকের মতো
সিবিআই সূত্রে দাবি, শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে যে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়েছিল, সেই সিদ্ধান্ত লিপিবদ্ধ ফাইলগুলো তদন্তের স্বার্থে এখন প্রয়োজন তদন্তকারীদের। তদন্ত নিয়ে আগামী ৯ জানুয়ারি কলকাতা হাইকোর্টে কম্প্রিহেন্সিভ রিপোর্ট জমা দেবে সিবিআই।
advertisement
এই রিপোর্টের আগে ওই ফাইল গুরুত্বপূর্ণ। তাই চেয়ে পাঠানো হয় ফাইল। কিন্তু এখনও সেই ফাইল পাঠানো হয়নি শিক্ষা দফতরের তরফে বলে দাবি করছে সিবিআই। যদি এই ফাইল হাতে না আসে, তাহলে প্রয়োজনে আদালতে জানানো হবে বলে সিবিআই সূত্রে খবর।
প্রসঙ্গত, এর আগেও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ফাইল চেয়ে পাঠানো হয়েছিল। পরবর্তী সময় সিবিআই জানতে পারে ওই ফাইলগুলো শিক্ষা দফতর থেকে উধাও হয়ে গিয়েছে। তা নিয়ে পুলিশেও অভিযোগ দায়ের করেছিল শিক্ষা দফতর। তদন্তের স্বার্থে শিক্ষা দফতর থেকে বিভিন্ন সময় নথি, ফাইল চাওয়া হয়েছে সিবিআইয়ের তরফে। শিক্ষা দফতরের তরফে সেগুলো দিয়ে সহযোগিতা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: DA বাড়ানোর পরের দিনই নবান্নের সামনে আন্দোলনকারীরা! ঘটনা গড়াল হাইকোর্ট পর্যন্ত
বিভিন্ন সময় শিক্ষা দফতর, এসএসসির বিভিন্ন কর্মকর্তাদের ডাকা হয়েছে। তাঁরা সিবিআই দফতরে হাজিরা দিয়েছেন। তাঁদের বয়ান রেকর্ড করা হয়েছে। এই পর্বে একেবারে তদন্ত গুটিয়ে আনছে সিবিআই। হাইকোর্টে তদন্ত রিপোর্ট জমা দেবে সিবিআই। তার আগে বেশ কিছু তথ্য আরও প্রয়োজন। তাঁর জন্য শিক্ষক নিয়োগের আগে যে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, সেই সম্পর্কিত ফাইল চেয়ে পাঠানো হয়। কিন্তু সেগুলো এখনও অধরা বলে দাবি সিবিআইয়ের।