ইতিপূর্বে রেলওয়ে বিকাশ নিগম লিমিটেড (RVNL)-এর তরফে ৪৫ দিনের জন্য মেট্রোর কাজের জন্য এই অংশে বেশ কিছুটা জায়গা ব্যবহারের ছাড়পত্র চাওয়া হয় কলকাতা পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের থেকে।
আরও পড়ুন: বিবাহবিচ্ছেদ, কেরিয়ার ধ্বংস, অকালে কোথায় হারিয়ে গেলেন ‘কলিযুগ’-এর নায়িকা? আলিয়ার কে হন জানেন কি!
advertisement
সায়েন্সসিটি থেকে চিংড়িঘাটা যাওয়ার দিকে অরেঞ্জ লাইন অর্থাৎ কবি সুভাষ-বিমানবন্দর লাইনের নির্মাণ কার্যে ১২৫ মিটার একটি গ্যাপ ছিল। মেট্রোপলিটন মোড় সংলগ্ন খালের উপর থাম নির্মাণের কাজ সম্পূর্ণ করে সেই অংশে ব্রিজটি নির্মাণকাজ এগোনো সম্ভবপর ছিল। আপাতত এই নির্মাণকাজের জটিলতর অংশ সম্পন্ন হয়ে যাওয়ায় এই ৪৫ দিনের জন্য যে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন তা অপেক্ষাকৃত অনেকটাই কম ভোগান্তির সৃষ্টি করবে বলে মনে করছেন নির্মাণকারী সংস্থার আধিকারিকরা।
২৮৮ এবং ২৮৯ নং পিলারগুলির নির্মাণ কার্য সম্পন্ন করার জন্য ওই অংশের অল্প কিছু জায়গা, ঘেরাটোপ করে যান নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজন রয়েছে। কলকাতা পুলিশ সূত্রে খবর, যৌথ ইন্সপেকশন হওয়ার পরে এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হবে যে কবে থেকে এই নির্মাণ কার্য শুরু করা যায়। ২০২৪ সালের মার্চ মাসের মধ্যেই গ্যাপটির এই ১২৫ মিটার সেতুর নির্মাণ কাজ সম্পূর্ণ করে ফেলতে চায় রেলওয়ে বিকাশ নিগম লিমিটেড।
এই কাজ সম্পূর্ণ হলে কবি সুভাষ-বিমানবন্দর ৩২ কিলোমিটার মেট্রো লাইন তৈরির কাজে বেশ কয়েক ধাপ এগিয়ে যাবে কলকাতা মেট্রো। যদিও এখনও পর্যন্ত এই অরেঞ্জ লাইনের প্রথম দফায় কবি সুভাষ-রুবি মেট্রো চালু হওয়ার কথা থাকলেও এখনও পর্যন্ত চালু করা সম্ভব হয়নি।