সূত্রের খবর অনুযায়ী, প্রাথমিকভাবে জানা যায় মৃতা মহিলার নাম মালিনী দাস। তবে পরে জানা যায় মৃত মহিলার আসল নাম ছায়া সর্দার। ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছলেন মৃতার বাবা। মহিলার যে আধার কার্ড পাওয়া গিয়েছে তাতেও কারসাজি রয়েছে বলেই খবর। কার্তিক দাস নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে থাকতেন মৃতা মহিলা। এই নামটি নিয়েও পুলিশের সন্দেহ আছে।
advertisement
আরও পড়ুন: এ কী শুরু হল ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে! পুলিশকে গুলি কী পাচার করতে? শুনে চমকে যাবেন
এই ব্যক্তিই মহিলার স্বামী কিনা সেটিও স্পষ্ট নয় পুলিশের কাছে। জানা গিয়েছে ১৭ জানুয়ারি ওই বাড়িতে ভাড়া থাকতে এসেছিলেন ওই মহিলা এবং জনৈক কার্তিক দাস নামের ওই ব্যক্তি। তদন্তে পুলিশের প্রাথমিক অনুমান পরিচয় লুকিয়ে বাড়ি ভাড়া নিয়েছিলেন তাঁরা।
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার ডায়মন্ড পার্কের ভাড়া বাড়ি থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার হয় মালিনী দাস নামে পরিচয় দেওয়া ওই মহিলার দেহ। পুলিশ সূত্রে খবর, মহিলার গলায় গভীর ক্ষত রয়েছে। ধারালো ছুরি দিয়ে কাটা। মুখের ভিতরে কাপড় গোঁজা ছিল। হাত পা বাঁধা অবস্থায় ছিল।
আরও পড়ুন: হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল স্কুলের ছাদ! অ্যাসবেস্টর ভেঙে আহত ২ শিশু, বাসন্তীর ঘটনায় বিরাট শোরগোল
যে অবস্থাতে দেহ পাওয়া গেছে তাতে একের বেশি অপরাধী থাকতে পারে বলে মনে করছে পুলিশ। দেহ দেখে ও দেহের পাশে রক্ত দেখে পুলিশের অনুমান ২৪-৩৬ ঘণ্টা আগে খুন হয়ে থাকতে পারেন যুবতী। তবে ময়না তদন্তের পর মৃত্যু কখন হয়েছে তা স্পষ্ট হবে। কালচে রঙা রক্তের দাগ রয়েছে।