গত ২৪ শে নভেম্বর শালিনী মিত্র নামের ওই গৃহবধুর আগুনে পুড়ে মৃত্যু হয়। মৃতার পরিবারে দাবি, শালিনীকে বাড়ির বাথরুমের দরজা ভেঙে বাইরে বের করে গায়ে আগুন লাগিয়ে দেন তার স্বামী সুশান্ত চক্রবর্তী। এমনকী, সেই দৃশ্য শালিনীর দিদিকে ভিডিও কলের মাধ্যমে দেখানো হয় বলেও অভিযোগ।
আরও পড়ুন: নিজের সার্ভিস রিভলবার দিয়েই মাথায় গুলি…বেহালায় আত্মঘাতী পুলিশ কর্মী!
advertisement
মৃত শালিনী মিত্রের দিদির দাবি, তিনি কালীঘাট থেকে গাড়ি নিয়ে গিয়ে শালিনীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
পরিবারের অভিযোগ পকেট থেকে টাকা বের করার অভিযোগ তুলে শালিনীর ওপর অত্যাচার করত অভিযুক্ত সুশান্ত। অভিযোগ বিয়ের সাত বছরের মধ্যে পণের দাবিতে অত্যাচার চালাতেন মৃতার স্বামী।
তবে এই প্রশ্ন উঠেছে পুলিশের ভূমিকা নিয়েও। মামলায় আরও অভিযোগ এই ঘটনায় অভিযুক্ত স্বামীর মোবাইল ফোন, শালিনীর জামা কাপড় এবং বাথরুমের দরজা বাজেয়াপ্ত করেনি পুলিশ। অনুপযুক্ত ধারায় মামলা রুজু করে পুলিশ বলেই অভিযোগ।
বর্তমানে পুলিশের কাছ থেকে মামলা গেল সিআইডির কাছে। বিয়ের সাত বছরের মধ্যে পণের দাবিতে অত্যাচার এবং সেই কারণে মৃত্যুর অভিযোগে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। খুনের ধারা দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। যদিও সাত বছরের বেশি আগে তাদের বিয়ে হয়েছিল। এই ধারা কিভাবে প্রযোজ্য? প্রশ্ন মৃতার পরিবারের।