দেশ জুড়ে সামার শিডিউলের কারণে কলকাতায় বিমান চলাচলের সংখ্যা বেড়ে হতে পারে ৪৩০ থেকে ৪৪০টি। একই সঙ্গে শুরু হচ্ছে পুরোপুরি আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবা। প্রথমে মনে করা হয়েছিল শনিবার অর্থাৎ ২৬ মার্চ প্রাইমারি রানওয়ে সংস্কারের কাজ শেষ হয়ে যাবে। কিন্তু আরও কিছু কাজের জন্যে আগামী ৩ এপ্রিল অবধি বন্ধ রাখা হবে প্রাইমারি রানওয়ে। এর ফলে যাবতীয় বিমান ওঠা-নামার কাজ চলবে সেকেন্ডারি রানওয়ে ধরে।তবে সেকেন্ডারি রানওয়ে দিয়ে ঘন্টায় ১৫ থেকে ২০টি বিমান ওঠা-নামা করতে পারে৷ প্রাইমারি রানওয়ে ধরে বিমান ওঠা-নামা করে আরও বেশি। ৩০ থেকে ৪০'টি বিমান ওঠা-নামা করতে পারে৷
advertisement
আরও পড়ুন: রাজ্যের উপর দুটি নিম্নচাপ, আচমকাই বদলে যাবে বাংলার আবহাওয়া? যা বলছে হাওয়া অফিস...
আগামী ৩ এপ্রিল পর্যন্ত অবশ্য নির্ভরশীল থাকতে হবে সেকেন্ডারি রানওয়ের উপরেই। কিন্তু কেন সংষ্কার করা হচ্ছে র্যাপিড এক্সিট ট্যাক্সিওয়ে? প্রতিটি বিমান অবতরণের ক্ষেত্রে এর ফলে সময় লাগবে কম করে ২০ সেকেন্ড। যার ফলে প্রতি ঘন্টায় বিমান ওঠা-নামার ক্ষেত্রে ১০'টি করে বিমান বেশি ওঠা-নামা করতে পারবে৷ এখন একটি বিমান অবতরণ করার পরে রানওয়ে থেকে বেরোতে সময় লাগে ৫০ সেকেন্ড। সংস্কার হয়ে গেলে সময় লাগবে ৩০ সেকেন্ড।
আরও পড়ুন: পয়লা বৈশাখ থেকেই 'খেলা হবে', ডায়মন্ড হারবারের জন্য বড় উপহার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের!
অন্যদিকে প্রাইমারি রানওয়েতে এই মুহূর্তে ৪২ বিমান ওঠা-নামা করতে পারবে। এর পরে সেকেন্ডারি রানওয়ের র্যাপিড এক্সিট ট্যাক্সিওয়ে যুক্ত করে দেওয়া হবে৷ আগামী নভেম্বরে এই কাজ করা হবে।এখন প্রাইমারি রানওয়ের সাথে মোট তিনটি র্যাপিড এক্সিট ট্যাক্সিওয়ে যুক্ত করা হচ্ছে। একটি মধ্যমগ্রামের দিক থেকে আসা বিমান অবতরণের জন্য। দুটি রাজারহাটের দিক থেকে আসা বিমানের অবতরণের জন্য।