এই প্রকল্পের মধ্যে নোয়াপাড়া থেকে কলকাতা বিমানবন্দর পর্যন্ত প্রায় ৭.০৪ কিমি অংশের কাজ শেষ।ইতিমধ্যেই নোয়াপাড়া থেকে দমদম ক্যান্টনমেন্ট (২.৮৪ কিমি) অংশে পরিদর্শনের পর কমিশনার অফ রেলওয়ে সেফটি ছাড়পত্র দিয়ে রেখেছিলেন। বাকি দমদম ক্যান্টনমেন্ট থেকে কলকাতা বিমানবন্দর মেট্রো স্টেশন (৪.২০ কিমি) অংশে গত সপ্তাহে কমিশনার অফ রেলওয়ে সেফটি পরিদর্শন করে ছাড়পত্র দিয়েছেন।
advertisement
আরও পড়ুন– বঙ্গ সফরে মোদি, কলকাতা-হাওড়া মেট্রো রুটের উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রী, দমদমে করবেন সভাও
পরিদর্শনের পরই নোয়াপাড়া থেকে ভায়া দমদম ক্যান্টনমেন্ট হয়ে কলকাতা বিমানবন্দর পর্যন্ত মেট্রো চাকা গড়াবে। মোট ৫টি প্ল্যাটফর্মের মধ্যে ১ এবং ২ নম্বর প্ল্যাটফর্ম চালু করা হচ্ছে। নোয়াপাড়া থেকে বারাসত পর্যন্ত সম্পূর্ণ মেট্রো পরিষেবা শুরু হয়ে গেলে ৩, ৪ এবং ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মের পরিষেবার চালু করে দেওয়া হবে। মোট ৫টি গেট থাকছে এই জয় হিন্দ মেট্রো স্টেশনে। যার মধ্যে ১ নম্বর প্রবেশদ্বারটি একেবারেই বিমানবন্দরের গেটের মুখে থাকছে। ২ নম্বর গেট থাকছে ট্যাক্সি পার্কিং স্ট্যান্ডের কাছে।
আরও পড়ুন– মোটা অঙ্কের অর্থের লোভে কিডনি বিক্রি ! জেলায় সক্রিয় পাচার চক্র
৫ নম্বর গেটটি যশোর রোডের একদম কাছে থাকছে। যাতে বাস থেকে নেমেই সাবওয়ে ব্যবহার করে মেট্রোতে পৌঁছে যেতে পারেন সাধারণ মানুষ। ৩ এবং ৪ নম্বর গেট থাকছে আড়াই নম্বর গেট এবং পুলিশ ব্যারাকের অংশের দিকে। জয় হিন্দ মেট্রো স্টেশনে থাকছে ৬টি সিঁড়ি, ৬টি লিফট এবং ৯টি চলমান সিঁড়ি বা এসক্যালেটর। বিমানবন্দরের দিকে যে সাবওয়ে, সেখানে থাকছে ৩টি সিঁড়ি, ৪টি লিফট, ৬টি এসক্যালেটর। যশোর রোডের দিকে থাকা সাবওয়েতে থাকছে ২টি সিঁড়ি, ২টি লিফট, ৩টি এসক্যালেটর। বিমানবন্দরের দিকে থাকছে ৩৩০ মিটার লম্বা এবং ১১ মিটার চওড়া সাবওয়ে যশোর রোডের দিকে সাবওয়ে ২৭০ মিটার লম্বা এবং ১৩ মিটার চওড়া। বৃহৎ এই মেট্রো স্টেশন ছাড়াও তৈরি করা হচ্ছে ৪৮ মিটার ইয়ার্ড। যা দেশের মধ্যে বৃহত্তম। থাকছে ৭টি লাইন।