তাঁকে ঘিরেও বিক্ষোভ দেখান এলাকার মানুষ। এর পর বিশাল বাহিনী নিয়ে ঘটনাস্থলে যান কলকাতা পুলিশের ডিসি (দক্ষিণ শহরতলি) বিদিশা কলিতা দাশগুপ্ত। তিনি স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন। এরপর এলাকা থেকে শুরু হয় ধরপাকড়।
বুধবার সকাল ৭.৩০ নাগাদ এক স্কুল ছাত্রকে পিষে দিয়ে চলে যায় জেসিবি। নবম শ্রেণির এক পড়ুয়া টিউশন পড়তে যাওয়ার সময় এই ঘটনা ঘটে। ১১৩ নম্বর ওয়ার্ডের দীনেশ নগর অটো স্ট্যান্ডে এই ঘটনা ঘটে। হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত বলা ঘোষণা করা হয় ওই পড়ুয়াকে। এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে উত্তেজনা।
advertisement
আরও পড়ুন: অনবরত গা চুলকাচ্ছে! কোন ভিটামিনের অভাবে গা-হাত-পা চুলকায় জানেন? বড় ক্ষতির আগে জানুন
পুলিশের পক্ষ থেকে বিক্ষোভ সামাল দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। বাঁশদ্রোণী থানা থেকে বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়ন করা হয়। কিন্তু পাটুলি থানার ওসিকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁকে বের করা নিয়ে যাওয়ার সময় জনতার সঙ্গে হাতাহাতি হয় জনতার। কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম বলেন, ‘ঘটনার সঙ্গে যে চালক বা কন্ট্রাকটার যুক্ত তাঁর বিরূদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আরও পড়ুন: কে গুলি করল গোবিন্দাকে? নিজের ভুলেই নাকি অন্য কেউ? নায়কের বয়ানে অসঙ্গতি-রহস্য!
অপরদিকে, ১১৩ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার অনিতা কর মজুমদার বলেন, ‘বড় কাজ করতে একটু সময় লাগে। তাই রাস্তা সারাই করতে আমাদের সময় লাগছে। আমি মৃত ছাত্রের বাবা-মায়ের সঙ্গে আছি।”
অমিত সরকার