কয়েকদিন আগেই এমনই সব পোস্টারে ভরে গিয়েছিল বৈষ্ণবঘাটা-পাটুলির ডি-ব্লক। পোস্টারে অভিযোগ, খোদ শহর কলকাতার বুকেই নাকি সরকারি জমি দখল করে ব্যবসা চলছে।
খোদ কলকাতার বুকে সরকারি জমি দখল করে ব্যবসা! এও কী সম্ভব ? তাও আবার নাকি ঘর তৈরি করতে গাছ কাটা হয়েছে বলে অভিযোগ। সত্যিটা কী ?
খাতায় - কলমে সরকারি জমি। অথচ সেখানেই চলছে ডেকরেটার্সের ব্যবসা। অভিযোগ, পুরোটার নিয়ন্ত্রণ স্থানীয় ক্লাবের হাতে। তা হলে কি কেএমডিএ-র অনুমতি নিয়েই ব্যবসা চলছে ওই জমিতে? প্রশ্নের মুখে ঝুলি থেকে বেড়াল বেরলো।
advertisement
এভাবে সরকারি জমিতে ব্যবসার সাহস কে দেখাচ্ছেন? অভিযোগ এলাকার কাউন্সিলের বিরুদ্ধে। অভিযোগ ক্লাবকে সামনে রেখে কলকাঠি নাড়ছেন কাউন্সিলর।এনিয়ে মুখ খুলতে চাননি কাউন্সিলর বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্ত। টেলিফোনে সব অভিযোগই অস্বীকার করেন তিনি।
বৈষ্ণবঘাটা-পাটুলিতে এভাবে সরকারি জমি দখলের হলেও কেএমডিএ-র চোখ এড়িয়ে গেল ? কিছুই জানল না উপনগরীর দায়িত্বে থাকা নগরোন্নয়ন দফতর ৷ ডেকরেটার্সের ব্যবসার জন্য কী অনুমতি নেওয়া হয়েছিল ? অনুমতি না নিয়েও এতবছর কীভাবে ব্যবসা চলছে ?
বৈষ্ণবঘাটা-পাটুলির দায়িত্বে কেএমডিএ। নিউজ18 বাংলার থেকেই শহরে সরকারি জমি দখলের অভিযোগ পেয়েছেন পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী। কবে ব্যবস্থা হবে, আদৌ ব্যবস্থা হবে কিনা, নজর রাখবে নিউজ18 বাংলা।