মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে ক্রীড়া ও যুব কল্যাণ দফতরের পক্ষ থেকে তাঁদের হাতে তুলে দেওয়া হয় বিশেষ আর্থিক সাহায্যও। রাজ্যের ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস এদিনের অনুষ্ঠানে বলেন, ‘‘বাম জামানার চৌত্রিশ বছর ধরে বাংলার ক্রীড়াবিদদের অবহেলার চোখে দেখা হয়েছে। ২০১১ সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তথা তৃণমূল কংগ্রেসের নেতৃত্বে সরকার গঠনের পর থেকেই ক্রীড়াবিদদের নানাভাবে উৎসাহ, সম্মান ও সাহায্যে বিশেষ নজর দেওয়া হচ্ছে। এর ফল স্বরূপ আমরা বাংলার এতো সফল খেলোয়াড়দের পাচ্ছি, যারা আমাদের রাজ্যের, তথা আমাদের দেশের নাম উজ্জ্বল করছেন।’’
advertisement
আরও পড়ুন - ‘‘ছ'মাসের মধ্যে নতুন তৃণমূল’’- অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি দিয়ে পোস্টারে ছয়লাপ শহরে, জোর শোরগোল
স্বর্ণ পদক প্রাপক অচিন্ত্য বলেন, '‘আমি সোনা জেতার লক্ষ্য নিয়ে কমনওয়েলথে যাইনি, নিজের সেরাটা দেওয়ার লক্ষ্য ছিল আমার। প্রথম লিফটের পর মনে হয়েছিল যে পদক জিততে পারি। সোনা জেতার পর অনেক কিছুই বদলে গিয়েছে। জীবনে অনেক কিছু নতুন হচ্ছে। ভালই লাগছে। সময়টা উপভোগ করছি।’’ পাশাপাশি অচিন্ত্য আরও বলেন, ‘‘সবাই কী ভাবছে সেটা দেখলে হবে না। আমি কী চাই সেটাই আসল। আমি এখন সোনা জেতা নিয়ে বিশেষ ভাবছিই না। কারণ এখন আমার একমাত্র লক্ষ্য অলিম্পিক্সের যোগ্যতা অর্জন করা।'’
আরও পড়ুন - Ajker Weather Update: প্যাচপ্যাচে গরমে নাজেহাল, বেলা বাড়লেই তুমুল বৃষ্টি, আজকের ওয়েদার আপডেট
রাজ্য সরকারের উদ্যোগে ‘খেলা হবে’ দিবস শুধুমাত্র নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামই অনুষ্ঠিত হয়নি, পুরো রাজ্যের মোট ৩৪৫ টি ব্লক, ১১৯ টি পুরসভা, ৬ টি পুর নিগম, কলকাতা পুরসভা এলাকার ১৪৪টি ওয়ার্ড, ২৩ টি জেলা সদর, জিটিএ এবং আইএফএ অনুমোদিত ক্লাবে অনুষ্ঠিত হয় নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে।
Onkar Sarkar