দু’জন মিলেই নাক মুখ চেপে ধরে গলা টিপে শ্বাসরোধ করে খুন করেন৷ তারপরই নাক থেকে রক্ত বেরিয়ে আসে এবং জ্ঞান হারায় আদর্শ। এরপর ওই যুগল আদর্শের হাত পা বেঁধে ফেলে৷ তবে কী কারণে ঝামেলা, তা নিয়ে এখনও পুলিশ ধোঁয়াশার মধ্যেই রয়েছে৷ গ্রেফতারের পরেও ঝামেলার কারণ স্পষ্ট করছে না যুগল৷ আদালতে পেশ করে হেফাজতে নিয়ে খুনের মোটিভ নিয়ে জেরা করা হবে৷
advertisement
কসবার খুনের ঘটনায় বেশ কয়েকটি ফোন উদ্ধার করেছে পুলিশ ফোন গুলিকে এফেলে পাঠানো হবে। অভিযুক্তদের বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ফোন । ফোনগুলি পাঠানো হবে এফএসএল-এ । আত্মরক্ষার ক্ষেত্রেই তারা খুন করেছে এমনটাই এখনও পর্যন্ত তদন্তকারী আধিকারিকদের জানাচ্ছে অভিযুক্তরা৷
মার্ডারের মোটিভ নিয়ে এখনও পুরোপুরি নিশ্চিত নয় পুলিশ, তবে সন্দেহ জাগছে এর পেছনে অন্য কোনও কারণ রয়েছে৷ ফোনগুলি ক্ষতিয়ে দেখার পরই মার্ডারের আসল কারণ সম্পর্কে আরও ধারণা স্পষ্ট হবে বলে খবর পুলিশ সূত্রে।
