TRENDING:

Junior Doctors' Hunger Strike: মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠকেও কাটল না জট! 'অনশন' কী করে তুলব..? প্রশ্ন জুনিয়র ডাক্তারদের

Last Updated:

Junior Doctors' Hunger Strike: মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠকেও কাটল না জট, আমরণ অনশনে অনড় 'ক্ষুব্ধ' জুনিয়র ডাক্তাররা বুধবার রাতের বৈঠকের পর কার্যত হতাশ। জুনিয়র ডাক্তারদের তরফে এদিন জানানো হয়েছে, "বুধবার সন্ধ্যা ৬:৩৫ মেইল করা হয়েছিল। আমরা আলোচনা করতে এসেছিলাম। আমাদের আগের মেইলের উত্তর পাওয়া যায়নি। তাঁরা বলছেন মিস কমিউনিকেশন হয়েছিল।"

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠকেও কাটল না জট, আমরণ অনশনে অনড় ‘ক্ষুব্ধ’ জুনিয়র ডাক্তাররা বুধবার রাতের বৈঠকের পর কার্যত হতাশ। জুনিয়র ডাক্তারদের তরফে এদিন জানানো হয়েছে, “বুধবার সন্ধ্যা ৬:৩৫ মেইল করা হয়েছিল। আমরা আলোচনা করতে এসেছিলাম। আমাদের আগের মেইলের উত্তর পাওয়া যায়নি। তাঁরা বলছেন মিস কমিউনিকেশন হয়েছিল।”
বৈঠকেও কাটল না জট
বৈঠকেও কাটল না জট
advertisement

চিকিৎসকদের তরফে সাংবাদিক বৈঠকে বলা হয়েছে, “সেন্ট্রাল রেফারেল সিস্টেম হয়ে গিয়েছে বলেও তাঁরা বলেছেন। যদিও একইসঙ্গে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বাকি কাজে সময় লাগবে। বিশেষ করে নিয়োগ নিয়ে এমনটাই বক্তব্য সরকার পক্ষের। মৌখিক কথা বলেছেন। কিন্তু আমরা চাই, গণতান্ত্রিক পরিবেশ সুরক্ষিত করা হোক। কিন্তু আমাদের একটা টাইমলাইন দেওয়া হোক। এই বিষয়ে ওঁরা জানিয়েছেন, অ্যাসেসমেন্ট করবেন। এই মাসের তৃতীয় সপ্তাহে তারা করবেন বলে জানিয়েছেন। ওঁরা বলছেন পুজো কেটে যাক। আমাদের অনশনকারীদের তুলতে বলছেন। আমরা বলেছি, আপনারা আসুন। তারা নাকি কিছুই জানতেন না। মুখ্য সচিব আগের দিন যা বলেছেন তাই আজও বলেছেন। কী করে আমরা অনশন তুলব? আমরা তো কোনও আশ্বাসই পেলাম না। খালি বলছেন পুজোর পরে। ওঁদের সদিচ্ছার অভাব। বার বার বলা হচ্ছে উৎসবে ফিরুন। কিন্তু কালিমালিপ্ত কেন করা হচ্ছে? মিস কমিউনিকেশন কী করে হয়? আজ কেন ডাকা হল তাহলে ১০০ ঘণ্টা পরে। আমরা রাজনীতি করতে আসিনি।”

advertisement

আরও পড়ুন: দিদার হাতেই মানুষ…, মধ্যবিত্তের জন্য একটি ‘চারচাকার গাড়ি’! এক ‘অধরা’ স্বপ্ন পূরণ! আর…? চমকে দেবে রতন টাটার অজানা গল্প

অন্যদিকে বৈঠক শেষে মুখ্যসচিব জানিয়েছেন, “মিটিং অনেকক্ষণ চলেছে। বিস্তারিত কথা বলেছি। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী যা যা কাজ এগিয়েছে তা বলেছি। সেন্ট্রাল রেফারেল সিস্টেম নিয়ে কথা বলেছি। ১৫ অক্টোবর পাইলট প্রজেক্ট নিয়ে বলেছি। ওরা ইনপুট দিয়েছে। পয়লা নভেম্বর থেকে চালু করার পরিকল্পনা। প্রায় ১৫০০ নিরাপত্তা রক্ষী নেওয়া হচ্ছে। পুলিশ ভেরিফিকেশন করে ট্রেনিং হচ্ছে সাত দিনের। দ্রুত নিয়োগ চাওয়া হচ্ছে। ওরা ছাত্র সংসদ ভোট চাইছে। ওরা এর সময়সীমা চাইছে। আমরা বলেছি। কথা বলে এটা জানানো হবে। আমরা অনুরোধ করেছি। কারণ কাজ এগোচ্ছে। সেফ ও সিকিউর এনভায়রনমেন্ট নিয়ে এগোতে হবে। আমরা অনশন তুলতে বলেছি। ওরা এক্ষুনি ডেটলাইন চাইছে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
আড়াই বছরের শিশুর কাণ্ড বিজ্ঞানকে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়েছে! কীভাবে এমন সম্ভব?
আরও দেখুন

আশা করি ওরা বুঝেছে। ইতিবাচক গঠনমূলক হিসাবে দেখবেন। আমরা বলেছি একদিনে সব হবে না। প্রয়োজনে আবার বসব। সেটা তৃতীয় বা চতুর্থ সপ্তাহে। প্রয়োজনে কথা হবে আবার। আর মিটিং তো বসেছি সেখানে তো আলোচনাই হয়। একটা মিটিং নিয়ে বিশ্বাস রাখতে হবে তো। আমরা অনশন তোলার কথা বলেছি। যেহেতু আলোচনার স্তরে চলছে। ওরা পজিটিভ ভাবে নিক। মিস কমিউনিকেশন ওরা বলেছে আমি দেখব নিশ্চয়ই এটা। ওরা ইয়ংস্টারস আছে। আমরা রেসপন্স করেছি যেটা আমাদের করা সম্ভব। আমরা আলোচনা করেছি তো। আমরা এক ধাপ এগিয়েছি।”

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Junior Doctors' Hunger Strike: মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠকেও কাটল না জট! 'অনশন' কী করে তুলব..? প্রশ্ন জুনিয়র ডাক্তারদের
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল