বিভিন্ন বিভাগীয় প্রধানের সঙ্গে কথা বলেন উপাচার্য সুরঞ্জন দাস ৷ তারপরে বিভিন্ন শিক্ষাকর্মীদের দলের সঙ্গে কথা বলেন কোর্ট সদস্যরা ৷ এদিকে তাঁদের আবেদন খারিজ ৷ তৃণমূল কর্মী-কর্মচারীরা জানিয়ে দিয়েছেন কীভাবে বার্ষিক সমাবর্তনের আয়োজন হয়েছে ৷ চ্যান্সেলর জগদীপ ধনখড়কে ছাড়াও সমাবর্তনের নিয়ম রয়েছে , কোনওভাবেই ঢুকতে দেওয়া হবে না রাজ্যপালকে জানিয়ে দিল তৃণমূলপন্থী শিক্ষা-কর্মচারীদের মুখপাত্র ৷
advertisement
রাজ্যপালের হাত থেকে মেডেল না নিতে অনড় পড়ুয়ারা ৷ গাড়িতে বসে ট্যুইটের পর রাজ্য ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে একহাচত নিলেন জগদীপ ধনখড় ৷ তিনি জানিয়েছেন রাজ্যের প্রশাসনের মদতেই শিক্ষাঙ্গন রাজনৈতিক অভিসন্ধি পূরণের আখড়ায় পরিণত হয়েছে ৷ আর তাদের মদতেই শিক্ষা একেবারে নক্কারজনক সময়ের মধ্যে দিয়েই যাচ্ছে ৷ রাজ্যপাল রাজ্যকে একহাত নেওয়ার পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য সুরঞ্জন দাশকে সঠিক ব্যবস্থা না নেওয়ার জন্য দাবি করেন ৷ তাঁর সরাসরি অভিযোগ বিশ্ববিদ্যালয় কর্কৃপক্ষ নিজের কর্মচারীদের দিয়ে বিক্ষোভ হঠাতে পারতেন কিন্তু তিনি ইচ্ছাকৃতভাবেই তা করেননি ৷
সংবাদমাধ্যমে ক্ষোভ উগড়ে দেওয়ার পর ফের একগুচ্ছ ট্যুইট করেন রাজ্যপাল ৷ তাঁর জোর দাবি আচার্য থাকাকালীন কনভোকেশনে অন্য কেউ মেডেল তুলে দিতে পারেন না ৷ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে উপলক্ষ্য করেও ট্যুইট করেন তিনি ৷
পরিস্থিতি কীভাবে আয়ত্তে আনা যায় তা নিয়ে নিজেদের মধ্যে কথা চালাচ্ছেন সহ উপাচার্য ও কোর্টকর্মীরা ৷
আরও দেখুন