এ দিকে, বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেই হাউহাউ করে কেঁদেছিলেন পড়ুয়ার মৃত্যুর জন্য। কিন্তু সেই রেজিস্টারের দিকেই ‘আঙুল’ যাদবপুরের অধ্যাপক সংগঠনের। বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপকদের কয়েকজনকে রেজিস্ট্রারের বিরোধিতা করে সোশ্যাল সাইটে পোস্ট পর্যন্ত দেখা গিয়েছে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপকদের সংগঠন বা জুটা গোটা ঘটনায় রেজিস্ট্রারের ভূমিকাকে ‘অসংবেদনশীল’ বলে দাবি করে। শুধু তাই নয় তিনি দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ বলেও জুটার বৈঠকে উল্লেখ করা হয়।
advertisement
এ দিকে, পড়ুয়ার মৃত্যুর তদন্তে নেমে সৌরভ চৌধুরী-সহ ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতভর জেরার পর বুধবার সকালে তাদের ছ’জনকে গ্রেফতার করা হয়৷ ধৃতদের মধ্যে ৩ জন প্রাক্তনী এবং ৩ জন পড়ুয়া। জম্মু-কাশ্মীরের বাসিন্দা মহম্মদ আরিফ, উত্তর ২৪ পরগণার কাদিহাটির অঙ্কন সরকার, আসানসোলের মহম্মদ আসিফ আনসারি, সদ্য প্রাক্তনী কুলতলির অসিত সরদার, সদ্য প্রাক্তনী সুন্দরবনের মাধবপুরের সুমন নস্করকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জেরায় পুলিশ জানতে পারে, মৃত পড়ুয়ার মৃত্যুর সময়ে ঘটনাস্থলে ছিল মহম্মদ আরিফ এবং ২০২৩-এ সংস্কৃত বিভাগ থেকে পাস আউট অসিত।
আরও পড়ুনঃ বাজারে কাঁপাতে ঢুকল পদ্মার তাজা ইলিশ! দামও হাতের নাগালে, কোন বাজারে কত টাকায় বিক্রি হচ্ছে?
আসিফ ইলেক্ট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চতুর্থ বর্ষের পড়ুয়া, আরিফ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের পড়ুয়া, অঙ্কন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র।
