স্থায়ী উপাচার্য না থাকার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কাজকর্মে পাশাপাশি পঠন-পাঠন কাজকর্মেও একাধিক সমস্যার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি, স্থায়ী উপাচার্য না থাকার দরুন বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রান্ত কোনও নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া যাচ্ছে না।
আরও পড়ুন:‘জ্যোতিপ্রিয়কে কেন মন্ত্রী বলব?’ প্রশ্ন তুলে তুমুল হট্টগোল! বেরিয়ে গেল বিজেপি
তবে স্থায়ী উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে যে সমস্যা তা মূলত রাজ্য সরকার ও আচার্যের মধ্যে আইন না মানা নিয়ে তৈরি হয়েছে বলেও চিঠিতে উল্লেখ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সংগঠন। অধ্যাপক সংগঠনের তরফে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তার কারণ রাজ্য এবং আচার্য সার্চ কমিটির আইন নিয়ে একমত নয় যার জন্যই এটি এখন সুপ্রিম কোর্টের বিচারাধীন।
advertisement
তাই বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রছাত্রীদের স্বার্থে এই মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির আবেদন রেখেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সংগঠন। যদিও বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির অন্তর্বর্তিকালীন উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে বারে বারে সংঘাত হয়েছে রাজ্য ও রাজ্যপালের। বিশ্ববিদ্যালয় আইন না মেনে রাজ্যপাল অন্তর্বর্তিকালীন উপাচার্য নিয়োগ করেছেন বলেও অভিযোগ তুলে সরব হয়েছে রাজ্য সরকার।
আরও পড়ুন: ‘জ্যোতিপ্রিয় জেলে, কেন মন্ত্রী বলব?’ প্রশ্ন তুলে তুমুল হট্টগোল! বেরিয়ে গেল বিজেপি
ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার শুনানিও শুরু হয়েছে। সার্চ কমিটি গঠনের জন্য ইউজিসি রাজ্য সরকার ও রাজ্যপালকেও নাম জমা দিতে বলা হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক সংগঠনদের তরফে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে চিঠি দেওয়া যথেষ্টই গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়